১৯৩৭ সালে প্রথম প্রাদেশিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। এ নির্বাচনে বাংলার প্রধানমন্ত্র¿ী নির্বাচিত হন শের-ই-বাংলা এ.কে. ফজলুল হক (১৯৩৭-১৯৪১ পর্যন্ত)। দ্বিতীয়বারেও তিনি প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন (১৯৪১-১৯৪৩ পর্যন্ত)। প্রধানমন্ত্রী থাকা অবস্থায় শের-ই-বাংলা এ. কে. ফজলুল হক সরকারি চাকরির ৫০ ভাগ মুসলমানদের জন্য সংরক্ষণ করেন। পরবর্তীতে তাঁকে প্রধানমন্ত্রীর পদ থেকে অব্যাহতি দিয়ে তাঁরই মন্ত্রীসভার সদস্য খাজা নাজিমউদ্দিনকে প্রধানমন্ত্রী নিয়োগ করেন ১৯৪৩-১৯৪৫ পর্যন্ত। ১৯৪৬ সালে ভারতবর্ষের সাধারণ নির্বাচনে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন পন্ডিত জওহরলাল নেহেরু। অর্থমন্ত্রী নির্বাচিত হন লিয়াকত আলী খান। এ নির্বাচনে জাতীয় নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী বাংলার মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচিত হন।
১৯৩৭ সালে বাঞ্ছারামপুর থানার প্রতিনিধি ছিলেন ঢাকার প্রখ্যাত খাজা পরিবারের মরহুম নওয়াবজাদা খাজা নছরউল্লা। ১৯৪৬ সালে এ থানার প্রতিনিধি ছিলেন নবীনগর থানার নাছিরাবাদ গ্রামের মরহুম আলী আহাম্মদ খাঁন। ১৯৪৭ সালে ভারতবর্ষ পৃথক হয়ে পাকিস্তান প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর ১৯৫৪ সালের সাধারণ নির্বাচনে এ থানার প্রথম নির্বাচিত প্রতিনিধি দরিকান্দি গ্রামের মরহুম এডভোকেট এ. কে. এম. জহিরুল হক (লিল মিয়া)। পরে যুক্তফ্রন্টের মন্ত্রীসভায় তিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী হয়েছিলেন। ১৯৬২ ও ১৯৬৪ সালের নির্বাচনে এ থানার প্রতিনিধি হয়েছিলেন মুরাদনগর থানার কামারচর গ্রামের মরহুম এডভোকেট মোঃ আজিজুর রহমান। তিনি পরপর দু’বার এম.এন.এ নির্বাচিত হন। ১৯৭০ সালের সাধারণ নির্বাচনে এম.এন.এ. নির্বাচিত হন নবীনগর থানার বড়িকান্দি গ্রামের এডভোকেট দেওয়ান আবুল আব্বাস (বাচ্চু মিঞা) এবং প্রাদেশিক নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধি(এম.পি.এ) মরিচাকান্দি গ্রামের মরহুম গোলাম মহিউদ্দিন আহমেদ (আফতাব মিঞা)। ১৬-১২-১৯৭১ সালে বাংলাদেশ বিজয় লাভের পর ১৯৭৩ সালের প্রথম সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধি দরিকান্দি গ্রামের ড. এ. ডবিøও. এম. আবদুল হক। ১৯৭৯ সালের দ্বিতীয় সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধি দরিকান্দি গ্রামের মরহুম মোঃ মোজাম্মেল হক (অদু মিঞা)। ১৯৮৬ সালের তৃতীয় সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত প্রতিনিধি কদমতুলি গ্রামের জনাব সহিদুর রহমান। ১৯৮৮ সালের চতুর্থ সাধারণ নির্বাচনে প্রতিনিধি নির্বাচিত হন ডোমরাকান্দি গ্রামের মরহুম এ. টি. এম. ওয়ালি আশরাফ। তিনি ১৯৯১ সালের পঞ্চম সাধারণ নির্বাচনেও প্রতিনিধি নির্বাচিত হন। সাংসদ থাকাকালীন সময়ে ১৯-১১-১৯৯৪ সালে তাঁর মৃত্যু হয়। ১৯৯৪ সালের উপ-নির্বাচনে রূপসদী গ্রামের মোঃ শাহজাহান হাওলাদার (সুজন) নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রæয়ারির নির্বাচনের নির্বাচিত হন। তাঁর মৃত্যু হয় ৩ জুলাই, ২০০১ সালে। ১৯৯৬ সালের ১২ জুনের সপ্তম সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত হন পাড়াতুলি গ্রামের ক্যাপ্টেন (অব.) এ. বি. তাজুল ইসলাম(তরু)। ২০০১ সালের ১ অক্টোবর, অষ্টম সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত হন বাড়াইলচর (বাহেরচর) গ্রামের জনাব মোঃ আবদুল খালেক, পি.এস.সি । ২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের নবম সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত হন পাড়াতুলি গ্রামের ক্যাপ্টেন (অব.) এ. বি. তাজুল ইসলাম (তরু)। ক্যাপ্টেন (অব.) এ. বি. তাজুল ইসলাম (তরু)-এডভোকেট এ. কে. এম. জহিরুল হক (লিল মিয়া)’র ৫৫ বছর বছর পর মন্ত্রী হন। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির, জাতীয় ১০ম সাধারণ নির্বাচিনে নির্বাচিত হন পাড়াতুলি গ্রামের ক্যাপ্টেন (অব.) এ. বি. তাজুল ইসলাম (তরু)।
উপজেলা পরিষদ চালু হওয়ার পর ১৯৮৫ সালে প্রথম উপজেলা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন মানিকপুর গ্রামের প্রাক্তন পাবলিক সার্ভিস কমিশনের সদস্য ও ডি.আই.জি.(অবঃ) মরহুম এম.এ.আওয়াল। তিনি ০৭-০৮-১৯৮৫ সালে সড়ক দূর্ঘটনায় মৃত্যুবরণ করেন। ১৯৮৬ সালের উপজেলা উপ-নির্বাচনে দরিকান্দি গ্রামের ড. এ. ডবিøও. এম. আবদুল হক নির্বাচিত হন। ১৯৯০ সালে উপজেলা নির্বাচনে বুধাইরকান্দি গ্রামের জনাব মোঃ দুদ মিয়া(মাস্টার) নির্বাচিত হন। এরপর আর উপজেলা নির্বাচন হয়নি। ২০০৯ সালের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জনাব মোঃ সিরাজুল ইসলাম(আওয়ামী লীগ)। উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান নির্বাচনে নির্বাচিত হন ঃ দরিয়াদৌলত গ্রামের ডলি আক্তার (আওয়ামী লীগ) ও জনাব মোঃ শফিকুল ইসলাম (আওয়ামী লীগ)। উপজেলা পরিষদে এবারই একজন পুরুষ ও মহিলা ভাইস-চেয়ারম্যান পদ সৃষ্টি হয়েছে। উপজেলা ভাইস-চেয়ারম্যান জনাব মোঃ সফিকুল ইসলাম মারা গেছেন ০২-০৮-২০১০ তারিখ। ২০১৪ সালের ২৬ জুনের উপজেলা নির্বাচনে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হন জনাব মোঃ নুরুল ইসলাম(আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। ক্ষমতা পান ০৬-০৮-২০১৪ তারিখ।
এ পর্যন্ত বাংলাদেশের সংসদের আয়ুকালের হিসেব নিম্নে দেয়া হলো ঃ
১) ১ম সংসদের আয়ুস্কাল ছিল-২ বছর ৬ মাস (১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল)। অধিবেশন বসে-৭ এপ্রিল, ১৯৭৩ থেকে ৬ নভেম্বর, ১৯৭৫ শেষ।
২) ২য় সংসদের আয়ুস্কাল ছিল-২ বছর ১১ মাস (১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রæয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল)। অধিবেশন বসে-২ এপ্রিল, ১৯৭৯ থেকে ২৪ মার্চ, ১৯৮২ পর্যন্ত।
৩) ৩য় সংসদের আয়ুস্কাল ছিল-১বছর ৫ মাস (১৯৮৬ সালের ৭ মে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ১০ জুলাই, ১৯৮৬ থেকে ৬, ডিসেম্বর, ১৯৮৭ পর্যন্ত।
৪) ৪র্থ সংসদেরে আয়ুস্কাল ছিল-২ বছর ৭ মাস (১৯৮৮ সালের ৩ মার্চ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়।) ১৫ এপ্রিল, ১৯৮৮ থেকে ৬, ডিসেম্বর, ১৯৯০ পর্যন্ত।
৫) ৫ম সংসদের আয়ুকাল ছিল-৪ বছর ৮ মাস (১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রƒয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছিল)। ৫ এপ্রিল, ১৯৯১ থেকে ২৪ নভেম্বর, ১৯৯৫ পর্যন্ত।
৬) ৬ষ্ঠ সংসদের আয়ুস্কাল ছিল-১২দিন (১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রæয়ারি নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়)। ১৯ মার্চ, ১৯৯৬ থেকে ৩০ মার্চ, ১৯৯৬ পর্যন্ত।
৭) ৭ম সংসদের আয়ুস্কাল ছিল-৫ বছর(১৯৯৬ সালের ১২ জুন নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়)। ১৪ জুলাই, ১৯৯৬ থেকে ১৩ জুলাই, ২০০১ পর্যন্ত। ২৩ জুন, ১৯৯৬ সালে ক্ষমতা গ্রহণ করেন এবং ক্ষমতা ছাড়েন ১৩ জুলাই, ২০০১ সালে।
৮) ৮ম সংসদের আয়ুস্কাল ছিল-৫ বছর(১০ অক্টোবর, ২০০১ সালে বি.এন.পি. জোট ক্ষমতা গহণ করে এবং সংসদের প্রথম অধিবেশন ডাকে ২৮-১০-২০০১ সালে এবং আগামী-২৭-১০-২০০৬ সাল পর্যন্ত ক্ষমতায় থাকতে পারবে। ক্ষমতা হস্তান্তর করবে ২৮-১০-২০০৬ তারিখ তত্ত¡াবধায়ক সরকারের নিকট। ১ অক্টোবর ২০০১ সালে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। সরকারের আয়ুকাল হয়েছে ৫ বছর ১৭ দিন।
৯) ৯ম জাতীয় সংসদের আয়ুস্কাল আরম্ভ হয়-১৭ মার্চ, ২০০৯ তারিখ থেকে বর্তমান সংসদের স্বাভাবিক মৃত্যু তারিখ ৩০ জানুয়ারি, ২০১৪ সাল। ২৫ জানুয়ারি, ২০০৯ থেকে
১০) ১০ম জাতীয় সংসদের আয়ুকাল আরম্ব হবে-ফেব্রæয়ারি, ২০১৪ সালের ২৯ জানুয়ারি যাত্রা শুরু হয়েছিল জাতীয় সংসদের।
বাংলাদেশের ১০টি জাতীয় সংসদ নির্বাচন ঃ
বাংলাদেশের নির্বাচন
১৯৭৩ সালের ৭ মার্চ ১ম(আওয়ামী লীগ-২৯৩ আসন)
১৯৭৯ সালের ১৮ ফেব্রæয়ারি ২য়(২০৭ আসন বিএনপির)
১৯৮৬ সালের ৭ মে ৩য়(১৫৩ আসন জাতীয় পার্টির)
১৯৮৮ সালের ৩ মে ৪র্থ(২৫১ আসন জাতীয় পার্টির)
১৯৯১ সালের ২৭ ফেব্রæয়ারি ৫ম(১৪০ আসন পেয়ে সংখ্যাগরিষ্ঠ ও ২৮টি মহিলা আসন নিয়ে সরকার গঠন)
১৯৯১ সালের ১৫ সেপ্টেম্বর সংসদীয় পদ্ধতির সরকারের পক্ষে ৮৪.৪২ শতাংশ ‘হ্যাঁ’ এবং ১৫.৫৪ শতাংশ ‘না’ ভোট পড়ে।
১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রæয়ারি ৬ষ্ঠ(আওয়ামী লীগসহ বিরোধী দলবিহীন নির্বাচনে ২৭৮ আসন পায় বিএনপি)
১৯৯৬ সালের ১২ জুন ৭ম(১৪৬ আসন জিতে আওয়ামী লীগের সরকার)
২০০১ সালের ১ অক্টোবর ৮ম(১৯৮ আসন জিতে বিএনপির সরকার)
২০০৭ সালের ২২ জানুয়ারি ৯ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন বাতিল ঘোষণা।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর ৯ম(মহাজোট ২৬২ আসন জিতে সরকার গঠন)।
২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি, ১০ম জাতীয় সংসদের নির্বাচন(মহাজোট পায় ২৯৭ আসন) আওয়ামী লীগ-২৩৩টি, জাতীয় পার্টি-৩৪টি, স্বতন্ত্র-১৫টি, ওয়ার্কাস পার্টি-৬, জাসদ(ইনু)-৫, তরিকত ফেডারেশন-২, জেপি-১ ও বিএনএফ-১টি আসন পেল।
ব্রিটিশ ও পাকিস্তান আমলের নির্বাচন ঃ
১৯৩৭ সালের নির্বাচন সেবার প্রথম হিন্দু-মুসলমানের ভোটে আলাদা আলাদা জনপ্রতিনিধি নির্বাচিত হয়।
১৯৪৬ সালের নির্বাচন ১৯৪৬ সালে পাকিস্তান ইস্যুতে ভোট হয়। সেবার জিন্নাহ সাহেব বলেছিলেন, ‘ভোট ফর মুসলিম লীগ ইফ ইট বি এ ল্যাম্পপোষ্ট’।
১৯৫৪ সালের ১০ মার্চ প্রাদেশিক নির্বাচনে ভাসানী, যুক্তফ্রন্টের ২১-দফার জয়।
১৯৭০ সালের ৭ ডিসেম্বর প্রাদেশিক ও জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ জয়লাভ। জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে ৩১৩টি আসনে আওয়ামী লীগ পান ১৬৭টি ও প্রাদেশিক ৩০০শত আসনে আওয়ামী লীগ পান ২৮৮টি আসন।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর-এর নির্বাচন ঃ বিভাগওয়ারি ফলাফল ঃ
বিভাগ আসন আওয়ামী লীগ বিএনপি জাতীয় পার্টি জামায়াত স্বতন্ত্র ও অন্যান্য
রাজশাহী ৭২ ৪৮ ০৮ ১৪ ০০ ০২
খুলনা ৩৬ ৩০ ০২ ০২ ০০ ০২
বরিশাল ২১ ১৬ ০২ ০২ ০০ ০১
ঢাকা ৯৪ ৮৭ ০০ ০৫ ০০ ০২
সিলেট ১৯ ১৭ ০০ ০২ ০০ ০০
চট্টগ্রাম ৫৮ ৩২ ১৮ ০২ ০২ ০৪
সর্বমোট ৩০০ ২৩০ ৩০ ২৭ ০২ ১১
৩৫০২৪৭৪০৩০ অলি-১টি১
জাতীয় নির্বাচনে প্রদত্ত ভোটের হার(১৯৭৩ থেকে ২০০৮, ২৯ ডিসেম্বর) বিস্তারিত বিবরণ।
সন প্র্রদত্ত
১৯৭৩ ৫৪.৯০%
১৯৭৯ ৫০.৯৪%
১৯৮৬ ৬১.০৭%
১৯৮৮ ৫৭.৯০%
১৯৯১ ৫৫.৪৫%
১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রæয়ারির এক দলীয় নির্বাচনের হিসেব ২৬.৭৪% ভোট দেয়া হয়।
১৯৯৬ সালের ১২ জুন ৭৪.৯৬% ভোট পড়ে।
২০০১, ১ অক্টোবর (ইত্তেফাকের রিপোর্ট) ৭৫.৫৯%(প্রদত্ত ভোটের সংখ্যা-৫,৬১,৮৫,৭০৭ জন।
গুারুত্বপূর্ণ তথ্য-সাধারণ নির্বাচন-২০০১, মোট ভোট দাতা-৭ কোটি ৫০ লক্ষ। এরমধ্যে পুরুষ-৩ মোটি ৮৭ লক্ষ, নারী-৩ কোটি ৬৩ লক্ষ।
মোট প্রার্থীর সংখ্যা-১৯৩৫ জন, নারী প্রার্থী-৩৭ জন, স্বতন্ত্র প্রার্থীরা পেয়েছেন-০.৬৭% ভোট। মোট ভোট দিয়েছেন-৫ কোটি ৬০ লক্ষ। ঢাকা বিভাগ-১ কোটি ৭৩ লক্ষ, রাজশাহী বিভাগ-১ কোটি ৫০ লক্ষ, চট্টগ্রাম বিভাগ-০ কোটি ৯৬ লক্ষ, খুলনা বিভাগ-০ কোটি ৭৫ লক্ষ, সিলেট বিভাগ-০ কোটি ৩৪ লক্ষ, বরিশাল বিভাগ-০ কোটি ৩২ লক্ষ।
সূত্র ঃ নির্বাচন কমিশন।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর, খুলনা বিভাগে সবচেয়ে বেশি ভোট পড়েছে-৯০.৩৭ ভাগ, রাজশাহীতে ৯০.৩৬ ভাগ, ঢাকা বিভাগে-৮৪.৪৪ ভাগ, সিলেটে-৮৪.৪১ ভাগ, বরিশাল বিভাগে-৮৪.১৭ ভাগ এবং চট্টগ্রাম বিভাগে-৮২.৫৮ ভাগ। আওয়ামী লীগ বিএনপির চেয়ে ১ কোটি ৯ লাখ ভোট বেশি পেয়েছে। এবার রেকর্ড পরিমাণ প্রায় ৮৭.১৬% ভোট পড়েছে এবং বৈধ ভোট পড়েছে ৮৬.২৯% এবং ‘না’ ভোট পড়েছে ৩,৮৩,৬২৫টি। প্রদত্ত ভোটের মধ্যে মোট ৬ লাখ ২৫ হাজার ১৮৪টি ভোট বাতিল হয়। বৈধ ভোটের সংখ্যা ছয় কোটি ৯৭ লাখ ৩২ হাজার ২৬৫টি। ২৯৯টি আসনে মোট ভোটার ছিলেন ৮ কোটি ৮ লাখ ৪৬ হাজার ৪০৬ জন। এরমধ্যে ভোট পড়েছে ৭ কোটি ৪ লাখ ৬৫ হাজার ৭২৭টি। প্রদত্ত ভোটের বৈধ ভোটের সংখ্যা ৬ কোটি ৯৭ লাখ ৫৯ হাজার ২১০টি। পরিসংখ্যান অনুযায়ী, আওয়ামী লীগ ভোট পেয়েছে ৩ কোটি ৩৫ লাখ ২৫ হাজার ৫৫৭, যা মোট প্রদত্ত ভোটের ৪৮.০৬ শতাংশ%। বিএনপি ভোট পেয়েছে ২ কোটি ২৬ লাখ ৩৫ হাজার ৬৪৮, যা প্রদত্ত ভোটের ৩২.৪৫ শতাংশ। জাতীয় পার্টি ভোট পেয়েছে ৪৯ লাখ ১৯ হাজার ৩৭৫টি, যা প্রদত্ত ভোটের ৭.০৫ শতাংশ। জামায়াতে ইসলামী ভোট পেয়েছে ৩২ লক্ষ ৯ হাজার ২২৬টি যা ৪.৬০ ভাগ।
১০ম জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয় ৫ জানুয়ায়ি। এরমধ্যে ১৫৩টি আসন বিনাপ্রতিদ্ব›িদ্বতায় নির্বাচিত হয় এবং ১৪৭টি আসনে নির্বাচন ১৪৭ আসনে ভোটের হার ৪০ দশমিক ৫৬ ভাগ আর বিবিসির হিসেবে ভোট পড়েছে-১০ ভাগ।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বরের জাতীয় সংসদের নির্বাচনী ইশতেহারে আওয়ামী লীগের প্রতিশ্রুতি ঃ (১) দ্রব্যমূল্য বৃদ্ধি প্রতিরোধ এবং বিশ্ব মন্দা মোকাবিলায় সার্বিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা নিশ্চিত করা। (২) আগামী ২০১১ সালের মধ্যে বিদ্যুৎ উৎপাদন পাঁচ হাজার মেগাওয়াট, ২০১৩ সালের মধ্যে সাত হাজার মেগাওয়াট এবং ২০২১ সালে ২০ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করা হবে। (৩) দেশের উত্তর ও পশ্চিমাষ্ণলে গ্যাস সরবরাহের ব্যবস্থা করা হবে। (৪) সুশাসন প্রতিষ্ঠা। (৫) সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ শক্ত হাতে দমন করা হবে। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের ব্যবস্থা করা হবে। (৬) দলীয়করণমুক্ত অরাজনৈতিক গণমুখী প্রশাসন প্রতিষ্ঠা করা হবে। (৭) সরকারি কর্মকর্তা-র্কচারীদের জন্য স্থায়ী বেতন কমিশন গঠন করা হবে। (৮) রংপুর নতুন বিভাগ গঠন করা হবে। (৯) দারিদ্র্য ঘোচাও বৈষম্য রুখো ঃ বর্তমানে ৬.৫ কোটি দরিদ্রের সংখ্যা ২০১৩ সালে ৪.৫ কোটি এবং ২০২১ সালে হবে ২.২ কোটি। এ লক্ষ পূরণের জন্য অন্যান্য পদক্ষেপের সঙ্গে বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের গৃহীত প্রকল্প ‘একটি বাড়ি একটি খামার’ আশ্রয়ণ, গৃহায়ণ, আদর্শ গ্রাম, ঘরে ফেরা বাস্তবায়ন করা হবে। (১০) জাতীয় সংসদে সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংখ্যা ৩৩ ভাগে উন্নীত করা হবে।
২০০১ সনের জাতীয় সংসদ নির্বাচন বিভাগ অনুযায়ী ভোট কেন্দ্র ও বুথ কক্ষ ঃ
বিভাগের নাম ভোট কেন্দ্র বুথ কেন্দ্র
রাজশাহী ৭,৪৮৩ ৩৬,৭১৪
খুলনা ৩,৮৫১ ১৭,৯৭৮
বরিশাল ১,৯৭৫ ১০,৩৫৫
ঢাকা ৯,০১৪ ৪৬,৪৬৩
সিলেট ২,২৮৩ ৯,৩৮৬
চট্টগ্রাম ৫,৩৭০ ২৮,৩৮৬
সর্বমোট ২৯,৯৭৬ ১,৪৯,২৮২
২০০১ সালের ১৩ সেপ্টেম্বর, ইত্তেফাক পত্রিকার রিপোর্টঃ
গতবারের তুলনায় এবার আওয়ামীলীগের ভোটের হার বেশী। ৩৬.৫০% থেকে ৪০% ভোটের হার বৃদ্ধি পেলেও তাঁদের আসনসংখ্যা বৃদ্ধি না পেয়ে বরং কমে গিয়েছে। ফলে ৪৭% ভোটে ২২২টি আসন পেয়ে ৪(চার) দলীয় ঐক্যজোট সরকার গঠন করে। আওয়ামীলীগ ৪০% ভোটে ৬৩টি আসন পেয়ে বিরোধীদলীয় আসনে অবস্থান করছে।
তত্ত¡াবধায়ক সরকারের নির্বাচন ঃ
ক্রমিক নির্বাচন নির্বাচন অনুষ্ঠানের তারিখ ঃ
১. প্রথম ২৭ ফেব্রæয়ারি, ১৯৯১ তারিখ
২. দ্বিতীয় ১২ জুন, ১৯৯৬ তারিখ
৩. তৃতীয় ১ অক্টোবর, ২০০১
৪. চতুর্থ ২৯ ডিসেম্বর, ২০০৮ তারিখ।
বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় জয়ী ঃ
১৯৭৩ সালে প্রথম সংসদে ১১ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল।
১৯৭৯ সালে দ্বিতীয় সংসদে ১১ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল।
১৯৮৮ সালে চতুর্থ সংসদে ১৮ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল।
১৯৯৬ সালে(১৫ ফেব্রæয়ারি, ৬ষ্ঠ সংসদে) ৪৯ জন সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছিল।
২০১৪ সালে দশম সংসদে ১৫৩ জন সংসদ সদস্য বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় নির্বাচিত হয়েছে।
ভোট ছাড়াই বিজয়। আরও ১৪৭টি আসনে ভোট হবে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি, দশম সংসদে। ১২৭ জন আওয়ামী লীগ, ১৮ জন জাতীয় পার্টি, ৩ আসনে জাসদ, ২ আসনে ওয়ার্কাস পার্টি ও ১ আসনে জেপির প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
২০১৪ সালের ৮ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচন, ১৩৯ আসনে ইসি থেকে পাওয়া ভোটের হিসাব ধরে ফল বিশ্লেষণ ৪০ দশমিক ৫৬ শতাংশ ভোট পড়েছে।
শহরে ভোট কম, গ্রামে বেশি ঃ মোট আসন-৩০০ ঃ আওয়ামী লীগ-২৩২, জাতীয় পার্টি-৩৩, ওয়ার্কার্স পার্টি-৬, জাসদ-৫, জেপি-১, তরীকত ফেডারেশন-১, বিএনএফ-১, স্বতন্ত্র-১৩ ও স্থগিত-৮টি।
২০১৫ সালের ৪ জানুয়ারি, প্রথম আলো : জাতীয় নির্বাচনে দল ও প্রার্থীর অংশগ্রহণ। ১০টি নির্বাচনে রাজনৈতিক দলের অংশগ্রহণ : ১৯৭৩ সালে-১৪টি রাজনৈতিক পার্টি ও প্রার্থীর সংখ্যা-১২০৯ জন এবং ১১ জন বিনা প্রতিদ্ব›িদ্বতায়, ১৯৭৯ সালে-২৯টি ও ২৫৪৭ জন এবং বিনা-১১ জন, ১৯৮৬ সালে-২৮টি, ১৯৮৮ সালে-৮টি, প্রার্থীর সংখ্যা-১১৯২ এবং বিনা-১৮ জন, ১৯৯১ সালে-৭৫টি, ১৯৯৬ সালের ১৫ ফেব্রæয়ারি-৪১টি, ১৯৯৬ সালে-৮১টি, প্রার্থীর সংখ্যা-১৪৫০ জন এবং বিনা-৪৯ জন ২০০১ সালে-৫৪টি, ২০০৮ সালে-৩৮টি ও পত্রিকায় প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, ২০১৩ সালের ২৬ নভেম্বর, তফসিল ঘোষণা থেকে ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি নির্বাচন পর্যন্ত-১৪২ জন নিহত। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি-১২টি রাজনৈতিক দল, প্রার্থীর সংখ্যা-৫৪৩ জন এবং বিনা-১৫৩ জন।
২০০৮ সালের ২৭ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ বিএনপির ৪৯% ও আওয়ামী লীগের ২৫% প্রার্থীর বিরুদ্ধে মামলা আছে।
২০০৮ সালের ২৯ ডিসেম্বর, জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থীদের পেশা ঃ
দল কৃষি ব্যবসা চাকরি আইন পেশা অন্যান্য মোট
বিএনপি ১৮ ১৫৭ ১১ ২০ ৪৭ ২৫৩
আওয়ামী লীগ ২৩ ১৩৬ ৩৫ ৩৬ ৩৯ ২৬৯
জাতীয় পার্টি ২ ৩৬ ৬ ৮ ৯ ৬১
জামায়াতে ইসলামী ৬ ১৫ ১২ ১ ৬ ৪০
২০০১ সনের নির্বাচন বিভাগ ও জেলা অনুযায়ী জাতীয় সংসদের আসন সংখ্যা ও ২০০৮ সালের নির্বাচনে জাতীয় সংসদের আসনসংখ্যা।
(রাজশাহী বিভাগ-২০০১-এ আসন সংখ্যা-৭২টি ছিল এবং ২০০৮ সালেও ৭২টি)
ক্রমিক নং জেলার নাম আসন সংখ্যা-২০০১ আসন, ভোটার সংখ্যা ও কোন আসনে কত টাকা খরচ করতে পারবেন তার হিসেব-২০০৮
ক্রমিক ২০০৮ ২০১৩
১. পঞ্চগড় ০১ ২,৯১,০৯৫ ৩,২৯,০৯৬
২. পঞ্চগড় ০২ ২,৫৩,৬৫১ ২,৮৬,৮৮৬
৩. ঠাকুরগাঁও ০১ ৩,২৭,৬৭৭ ৩,৬৮,৯০৯
৪. ঠাকুরগাঁও ০২ ০২ ২,১৮,৩৩৮
৫. ঠাকুরগাঁও ০৩ ২,৩৬,৫১২ ২,৬৪,৯৫০
৬. দিনাজপুর ০১ ২,৭১,৯৫৮ ৩,০৪,৫১৫
৭. দিনাজপুর ০২ ০২ ২,৪৬,১৪৩
৮. দিনাজপুর ০৩ ২,৮০,০০৮ ৩,১৪,৮৫৬
৯. দিনাজপুর ০৪ ২,৭৩,০০৮ ৩,০৩,০৫৩
১০. দিনাজপুর ০৫ ৩,২০,৯৯৬ ৩,৫৫,৬৮৫
১১. দিনাজপুর ০৬ ৩,৭৪,১০৭ ৪,১৩,৫৮৪
১২. নীলফামারী ০১ ২,৮৮,৪৭৪ ৩,৩২,৭৮৫
১৩. নীলফামারী ০২ ০২ ২,৪৪,২৭৭
১৪. নীলফামারী ০৩ ২,৩৪,৭৫২ ২,৬১,৫১৯
১৫. নীলফামারী ০৪ ০৪ ২,৪৬,০৯২
১৬. লালমনিরহাট ০১ ২,৪৩,০৬৯ ২,৭৬,৬৩৯
১৭. লালমনিরহাট ০২ ০২ ২,৬৮,৯৪৯
১৮. লালমনিরহাট ০৩ ১,৯৮,২২৮ ২,২৪,৩১৮
১৯. রংপুর ০১ ০১ ২,৪৪,৯৬০
২০. রংপুর ০২ ০২ ২,৫০,৮৩৯
২১. রংপুর ০৩ ৩,৩৩,৫৯৬ ৪,৫৫,৬২০
২২. রংপুর ০৪ ৩,২৭,৩৭১ ৩,৬৯,০৭৬
২৩. রংপুর ০৫ ০৫ ৩,১৪,০৬০
২৪. রংপুর ০৬ ২,৩৬,৮২২ ২,৬২,৭৩৫
২৫. কুড়িগ্রাম ০১ ৩,৬৪,৮৬২ ৪,১০,২২১
২৬. কুড়িগ্রাম ০২ ০২ ৩,৩২,৩৯২
২৭. কুড়িগ্রাম ০৩ ০৩ ২,৯৮,৮৬৩
২৮. কুড়িগ্রাম ০৪ ২,২৮,৫৪৪ ২,০৩,০৩৫
২৯. গাইবান্ধা ০১ ২,৬৭,৯৭০ ৩,০২,৮৫৩
৩০. গাইবান্ধা ০২ ২,৬৪,৩০৩ ২,৯৬,০০১
৩১. গাইবান্ধা ০৩ ৩,২৬,৭৭০ ৩,৬৯,৭৯৭
৩২. গাইবান্ধা ০৪ ৩,১১,৬৩৩ ৩,৫২,৬২৫
৩৩. গাইবান্ধা ০৫ ০৫ ২,৪৯,১৩০
৩৪. জয়পুর হাট ০১ ০১ ৩,২৭,৭৩২
৩৫. জয়পুর হাট ০২ ০২ ২,৫১,২১৬
৩৬. বগুড়া ০১ ০১ ২,৭৬,৮৬১
৩৭. বগুড়া ০২ ০২ ২,৪৩,৪২৯
৩৮. বগুড়া ০৩ ০৩ ২,৩৬,৪৫৮
৩৯. বগুড়া ০৪ ২,৫৪,৭৭৩ ২,৮৩,২৫৩
৪০. বগুড়া ০৫ ০৫ ৩,৫৮,৮৩৯
৪১. বগুড়া ০৬ ০৬ ৩,১২,৪৪৪
৪২. বগুড়া ০৭ ৩,৭১,৪৫২ ৪,২২,০৭২
৪৩. চাঁপাই নবাবগঞ্জ ০১ ০১ ৩,২৯,৭৩৪
৪৪. চাঁপাই নবাবগঞ্জ ০২ ২,৯০,৬৮৯ ৩,৩২,৬০১
৪৫. চাঁপাই নবাবগঞ্জ ০৩ ০৩ ২,৯৭,৭৬১
৪৬. নওগাঁ ০১ ০১ ৩,১৩,৩৩১
৪৭. নওগাঁ ০২ ০২ ২,৬৩,৬৭৩
৪৮. নওগাঁ ০৩ ৩,১৩,১৩৩ ৩,৪৮,৬৩১
৪৯. নওগাঁ ০৪ ২,৩৪,৩৫৭ ২,৬২,৬৭৯
৫০. নওগাঁ ০৫ ২,৫৩,৭৮৭ ২,৮২,৯৭৬
৫১. নওগাঁ ০৬ ০৬ ২,৩৮,১৫১
৫২. রাজশাহী ০১ ০১ ২,৯৭,৩৩৮
৫৩. রাজশাহী ০২ ০২ ২,৫৮,৭৫৯
৫৪. রাজশাহী ০৩ ২,৮৯,৮৩২ ৩,১৯,৭৩৩
৫৫. রাজশাহী ০৪ ০৪ ২,২৯,৬৮০
৫৬. রাজশাহী ০৫ ০৫ ২,৪৭,৪৯১
৫৭. রাজশাহী ২০০১-কম ছিল ২,৪৭,৬৯৮ ২,৭৩,৮০৯
৫৮. নাটোর ০১ ০১ ২,৫১,৪১৯
৫৯. নাটোর ০২ ০২ ২,৭৪,০৯৩
৬০. নাটোর ০৩ ২,২৪,০৭২ ২,৪৭,১৭৭
৬১. নাটোর ০৪ ০৪ ৩,০০,৫৮৬
৬২. সিরাজগঞ্জ ০১ ০১ ২,৫৭,৫০৯
৬৩. সিরাজগঞ্জ ০২ ০২ ৩,০৫,৪৭২
৬৪. সিরাজগঞ্জ ০৩ ০৩ ২,৯৮,৪৫৫
৬৫. সিরাজগঞ্জ ০৪ ০৪ ৩,১৩,৪৮৬
৬৬. সিরাজগঞ্জ ০৫ ২,৭২,০৭১ ৩,০৩,২৭৭
৬৭. সিরাজগঞ্জ ০৬ ০৬ ৩,১৭,৯৬৩
৬৮. পাবনা ০১ ২,৯৫,৫৬৪ ৩,৩১,৮৬৪
৬৯. পাবনা ০২ ০২ ২,৩৪,৯৮১
৭০. পাবনা ০৩ ৩,২১,২২২ ৩,৬০,৬৭৯
৭১. পাবনা ০৪ ০৪ ২,৮৫,১৯৪
৭২. পাবনা ০৫ ০৫ ৩,৪৭,৬০৯
২০০১ সালে খুলনা বিভাগ-এ আসন সংখ্যা ছিল-৩৭ এবং ২০০৮ সালে হলো-৩৬
ক্রমিক নং জেলার নাম আসন সংখ্যা-২০০১ আসন, ভোটার সংখ্যা ও কোন আসনে কত টাকা খরচ করতে পারবেন তার হিসেব-২০০৮
ক্রমিক ২০০৮ ২০১৩
৭৩. মেহেরপুর ০১ ২,২৩,৪২৩ ২,৪৮,৫৭৬
৭৪. মেহেরপুর ০২ ১,৮৪,১০২ ২,০৮,৪৭৩
৭৫. কুষ্টিয়া ০১ ২,৭৩,২৫১ ৩,০৫,৮৪৭
৭৬. কুষ্টিয়া ০২ ০২ ৩,১৬,৮৯৭
৭৭. কুষ্টিয়া ০৩ ৩,০৩,৪০১ ৩,৩৩,৭১৫
৭৮. কুষ্টিয়া ০৪ ২,৭৭,৮৭৮ ৩,১২,৮৪২
৭৯. চুয়াডাঙ্গা ০১ ৩,৫৫,২৯১ ৩,৯৭,০৩৪
৮০. চুয়াডাঙ্গা ০২ ৩,২৯,৯৬৯ ৩,৬৭,৭৭৮
৮১. ঝিনাইদহ ০১ ২,২২,২৮২ ২,৪৮,৪৬৫
৮২. ঝিনাইদহ ০২ ৩,৪১,১২৬ ৩,৭৭,৯৪০
৮৩. ঝিনাইদহ ০৩ ২,৮১,১৭৩ ৩,১৭,৭৭০
৮৪. ঝিনাইদহ ০৪ ২,২৬,৮৯৬ ২,৫২,৬০৪
৮৫. যশোর ০১ ০১ ১,৯৭,৪১৫
৮৬. যশোর ০২ ৩,১১,৩৭৭ ৩,৫৯,৮৪৮
৮৭. যশোর ০৩ ০৩ ৩,৪৭,৪২৬
৮৮. যশোর ০৪ ২,২৮,৮১৩ ৩,৩৯,০৯০
৮৯. যশোর ০৫ ২,৪৪,২৬০ ২,৮৬,৪৯৬
৯০. যশোর ০৬ ৩,১৮,৩০৮ ১,৭৪,৩৩৫
৯১. মাগুরা ০১ ২,৭৫,৭১২ ৩,০৭,১৭৬
৯২. মাগুরা ০২ ২,৫৮,৪০৩ ২,৯২,৪৪৩
৯৩. নড়াইল ০১ ০১ ১,৮২,৯৭৩
৯৪. নড়াইল ০২ ২,৩৯,৮০৫ ২,৭২,৬২২
৯৫. বাগেরহাট ০১ ০১ ২,৩৪,১৫০
৯৬. বাগেরহাট ০২ ০২ ২,২৯,৯০৮
৯৭. বাগেরহাট ০৩ ০৩ ১,৮৬,৭১৩
৯৮. বাগেরহাট ০৪ ২,২৬,১৯২ ২,৫৯,৬৬৯
৯৯. খুলনা ০১ ২,১৭,৭৩০ ২,৩০,৩২০
১০০. খুলনা ০২ ২,৩৮,৪০২ ২,৬৩,১৬০
১০১. খুলনা ০৩ ১,৮২,৯২৩ ১,৭৮,৪৮৫
১০২. খুলনা ০৪ ০৪ ২,৩২,৮২২
১০৩. খুলনা ০৫ ০৫ ২,৯৭,৭০৪
১০৪. খুলনা ০৬ ০৬ ২,৮১,২৯৭
১০৫. সাতক্ষীরা ০১ ৩,৩৫,৭৮৫ ৩,৮০,২০৮
১০৬. সাতক্ষীরা ০২ ২,৯৭,২৪৮ ৩,১৪,২৭৭
১০৭. সাতক্ষীরা ০৩ ০৩ ৩,০৯,৩১৩
১০৮. সাতক্ষীরা ০৪ ০৪ ৩,০৩,৯০৯
২০০১ সালের বরিশাল বিভাগ-এ আসন সংখ্যা-২৩ এবং ২০০৮ সালে হলো-২১
ক্রমিক নং জেলার নাম আসন সংখ্যা-২০০১ আসন, ভোটার সংখ্যা ও কোন আসনে কত টাকা খরচ করতে পারবেন তার হিসেব-২০০৮
ক্রমিক ২০০৮ ২০১৩
১০৯. বরগুনা ০১ ৩,১৭,৭৭১ ৩,৫৯,৪৫৬
১১০. বরগুনা ০২ ২,০২,৫৮৪ ২,৩১,৫২৪
১১১. পটুয়াখালী ০১ ২,৪৭,৭৫৯ ৩,৩৩,৭৮৬
১১২. পটুয়াখালী ০২ ০২ ২,১৪,৬৮৪
১১৩. পটুয়াখালী ০৩ ২,৩০,৭৭৯ ২,৫১,৭২০
১১৪. পটুয়াখালী ০৪ ০৪ ১,৮৬,৭১০
১১৫. ভোলা ০১ ০১ ২,৩০,৯৬৩
১১৬. ভোলা ০২ ২,২১,২৯১ ২,৫৩,৬১৬
১১৭. ভোলা ০৩ ২,১৫,০০৪ ২,৫৪,৭০২
১১৮. ভোলা ০৪ ০৪ ২,৭৪,১৩৭
১১৯. বরিশাল ০১ ০১ ১,৯৭,৫০৮
১২০. বরিশাল ০২ ২,২৫,৫২৫ ২,৫৮,৮২৪
১২১. বরিশাল ০৩ ১,৬৯,৫৯৭ ২,১৬,৬৭৬
১২২. বরিশাল ০৪ ২,৩৬,২৭০ ২,৭৪,৩৯০
১২৩. বরিশাল ০৫ ০৫ ২,৯৩,৭০৬
১২৪. বরিশাল ০৬ ০৬ ১,৮৩,৪৮১
১২৫. ঝালকাঠী ০১ ১,৩৭,০৯২ ১,৫৪,৫৭৪
১২৬. ঝালকাঠী ০২ ০২ ২,১৯,৬৭২
১২৭. পিরোজপুর ০১ ০১ ২,৩৯,১৫১
১২৮. পিরোজপুর ০২ ০২ ২,৩২,৬৯৫
১২৯. পিরোজপুর ০৩ ১,৬০,৩১৩ ১,৬৯,০৯৭
২০০১ সালে ঢাকা বিভাগে আসন সংখ্যা-৯০ ছিল, আর ২০০৮ সালে হলো-৯৪
ক্রমিক নং জেলার নাম আসন সংখ্যা-২০০১ আসন, ভোটার সংখ্যা ও কোন আসনে কত টাকা খরচ করতে পারবেন তার হিসেব-২০০৮
ক্রমিক ২০০৮ ২০১৩
১৩০. টাঙ্গাইল ০১ ০১ ২,৮৯,০২৩
১৩১. টাঙ্গাইল ০২ ২,৮৩,১২৯ ৩,১১,৯৩৩
১৩২. টাঙ্গাইল ০৩ ০৩ ২,৬০,৪৭৬
১৩৩. টাঙ্গাইল ০৪ ০৪ ২,৫২,০২৬
১৩৪. টাঙ্গাইল ০৫ ৩,০৫,৯৪০ ৩,৪০,১১৫
১৩৫. টাঙ্গাইল ০৬ ৩,১৩,৩৮৮ ৩,৪৭,১৫২
১৩৬. টাঙ্গাইল ০৭ ০৭ ২,৫৭,৭৮৪
১৩৭. টাঙ্গাইল ০৮ ০৮ ২,৭০,৯৮৬
১৩৮. জামালপুর ০১ ২,৭১,১৭৫ ৩,০২,১১৫
১৩৯. জামালপুর ০২ ২,০৩,৮৮৬ ১,৫৫,৫৯৮
১৪০. জামালপুর ০৩ ০৩ ৩,০৮,৫২০
১৪১. জামালপুর ০৪ ২,৩৯,৭০৭ ২,৬৬,৭১৭
১৪২. জামালপুর ০৫ ৩,৩৮,৮২৪ ৩,৭৭,০৮৯
১৪৩. শেরপুর ০১ ২,৮৬,১৬৮ ৩,১৬,৭৫৫
১৪৪. শেরপুর ০২ ২,৬৯,৫৪৩ ৩,০৪,৪৭৫
১৪৫. শেরপুর ০৩ ২,৫৪,২৮৫ ২,৮৬,২৪৩
১৪৬. ময়মনসিংহ ০১ ০১ ২,৮৪,৭৯০
১৪৭. ময়মনসিংহ ০২ ০২ ২,৪৪,৭৭০
১৪৮. ময়মনসিংহ ০৩ ৩,০৮,৫৭৬ ২,০৪,৫৩০
১৪৯. ময়মনসিংহ ০৪ ০৪ ৩,৩৪,০৩২
১৫০. ময়মনসিংহ ০৫ ০৫ ২,৩৯,৭২৬
১৫১. ময়মনসিংহ ০৬ ২,৫৬,৬৩০ ২,৯১,৯০২
১৫২. ময়মনসিংহ ০৭ ২,৪১,১৩৫ ২,৭৩,৩২১
১৫৩. ময়মনসিংহ ০৮ ০৮ ২,১১,৫১১
১৫৪. ময়মনসিংহ ০৯ ০৯ ২,২৯,৬৭৩
১৫৫. ময়মনসিংহ ১০ ২,৫৫,৯৩৬ ২,৯০,৬৫০
১৫৬. ময়মনসিংহ ১১ ২,৩৩,৮১৯ ২,৬২,৫৩৬
১৫৭. নেত্রকোনা ০১ ২,৬৪,৯৪৫ ৩,০০২৪৭
১৫৮. নেত্রকোনা ০২ ২,৯৪,০৬২ ৩,৪৩,৯২৭
১৫৯. নেত্রকোনা ০৩ ২,৫৭,৬৫৯ ২,৯১,৮৯৩
১৬০. নেত্রকোনা ০৪ ০৪ ২,৩৪,০৮৩
১৬১. নেত্রকোনা ০০ ০৫ ১,৮৪,৬২১
১৬২. কিশোরগঞ্জ ০১ ০১ ৩,২৮,৪৪৮
১৬৩. কিশোরগঞ্জ ০২ ০২ ৩,২১,৪৭৫
১৬৪. কিশোরগঞ্জ ০৩ ২,৫৯,৩৭০ ৩,০১,৪৪৩
১৬৫. কিশোরগঞ্জ ০৪ ০৪ ২,৪০,৮২৩
১৬৬. কিশোরগঞ্জ ০৫ ০৫ ২,১৫,১৮৬
১৬৭. কিশোরগঞ্জ ০৬ ০৬ ২,৫৬,০৬৩
১৬৮. মানিকগঞ্জ ০১ ৩,০১,২৩৬ ৩,৪৩,৫২৩
১৬৯. মানিকগঞ্জ ০২ ০২ ৩,১৪,৪৯১
১৭০. মানিকগঞ্জ ০৩ ০৩ ২,৫৩,৫৭২
১৭১. মুন্সীগঞ্জ ০১ ৩,২৫,৮১১ ৩,৭৯,৭৫৬
১৭২. মুন্সীগঞ্জ ০২ ২,৩১,০৮১ ২,৬৫,৭১৪
১৭৩. মুন্সীগঞ্জ ০৩ ০৩ ৩,১৮,৭৬৫
১৭৪. ঢাকা ০১ ৩,১৯,৮৩৬ ৩,৭৮,৯৬৮
১৭৫. ঢাকা ০২ ০২ ৩,৭৮,২৪৬
১৭৬. ঢাকা ০৩ ০৩ ২,৫০,৬৩৫
১৭৭. ঢাকা ০৪ ২,০১,৬০৯ ২,২৮,৫১৭
১৭৮. ঢাকা ০৫ ৩,৬১,৮২৪ ৪,১০,২৮৫
১৭৯. ঢাকা ০৬ ২,২৪,৫৪০ ২,৪৮,০৯০
১৮০. ঢাকা ০৭ ২,৭৫,৭০৬ ৩,০১,২৮৯
১৮১. ঢাকা ০৮ ০৮ ২,২৪,৬৫৫
১৮২. ঢাকা ০৯ ০৯ ৩,৫৬,২৬০
১৮৩. ঢাকা ১০ ১০ ৩,৪৯,১৮১
১৮৪. ঢাকা ১১ ১১ ২,৯৬,৬৬৪
১৮৫. ঢাকা ১২ ১২ ২,৬০,৮৫৯
১৮৬. ঢাকা ১৩ ১৩ ২,৮৩,১৪২
১৮৭. ঢাকা ২০০১-কম ছিল ১৪ ৩,২৫,১৮৯
১৮৮. ঢাকা ১৫ ২,৮৯,২৭৯ ৩,১৯,০৬০
১৮৯. ঢাকা ১৬ ৩,০০,৮৩৩ ৩,৪২,৩৫৫
১৯০. ঢাকা ১৭ ২,৬২,১৫৫ ২,৮৯,৮৭০
১৯১. ঢাকা ১৮ ৪,৪২,৪৭২ ৫,০০,৪৩৭
১৯২. ঢাকা ২০০১-কম ছিল ১৯ ৬,০২,৩৮৬
১৯৩. ঢাকা ২০০১-কম ছিল ২০ ২,৫৬,৫৩৭
১৯৪. গাজীপুর ০১ ০১ ৫,৩৫,৬১৪
১৯৫. গাজীপুর ০২ ০২ ৫,২৬,৯৫২
১৯৬. গাজীপুর ০৩ ০৩ ৪,০৪,৪৮২
১৯৭. গাজীপুর ০৪ ২,০২,২২০ ২,২৯,৫৪০
১৯৮. গাজীপুর ২০০১-কম ছিল ০৫ ২,২৯,৭৭০
১৯৯. নরসিংদী ০১ ২,৬৯,২২১ ৩,২৯,৫৫২
২০০. নরসিংদী ০২ ২,০৬,৭০৩ ২,০৩,৩৭৩
২০১. নরসিংদী ০৩ ২,০০,৪৯২ ১,৯২,২৪৫
২০২. নরসিংদী ০৪ ০৪ ২,৬৫,৭২২
২০৩. নরসিংদী ০৫ ০৫ ২,৫০,৩৫৫
২০৪. নারায়নগঞ্জ ০১ ২,৭৪,৭০৭ ৩,০৯,০০২
২০৫. নারায়নগঞ্জ ০২ ০২ ২,১৭,০৭৬
২০৬. নারায়নগঞ্জ ০৩ ০৩ ৩,৬৫,১২২
২০৭. নারায়নগঞ্জ ০৪ ০৪ ৩,৬৫,০৫৯
২০৮. নারায়নগঞ্জ ০৫ ০৫ ৩,৬০,৯৪১
২০৯. রাজবাড়ি ০১ ০১ ২,৬৬,৯৩০
২১০. রাজবাড়ি ০২ ০২ ৩,৫৭,২০৮
২১১. ফরিদপুর ০১ ০১ ৩,১৭,৪১৩
২১২. ফরিদপুর ০২ ০২ ২,১৬,৩৫৫
২১৩. ফরিদপুর ০৩ ০৩ ২,৬৭,৬৩৮
২১৪. ফরিদপুর ০৪ ২,৭৭,০২২ ৩,২১,৭৯১
২১৫. গোপালগঞ্জ ০১ ২,৪২,১৫৬ ২,৭৬,৫৪৯
২১৬. গোপালগঞ্জ ০২ ২,৩৯,৫১৯ ২,৬৯,১৫২
২১৭. গোপালগঞ্জ ০৩ ১,৮৮,৫৮৫ ২,১১,৮৩৯
২১৮. মাদারীপুর ০১ ০১ ১,৮২,১৫৯
২১৯. মাদারীপুর ০২ ০২ ২,৬৭,৩৩৭
২২০. মাদারীপুর ০৩ ০৩ ২,২৪,০৯৫
২২১. শরীয়তপুর ০১ ০১ ২,১৬,০১০
২২২. শরীয়তপুর ০২ ০২ ২,২৫,৮৯৪
২২৩. শরীয়তপুর ০৩ ০৩ ১,৮১,৩৯৬
২০০১ সালের সিলেট বিভাগ-এ আসন সংখ্যা ছিল-১৯টি এবং ২০০৮ সালেও ১৯টি।
ক্রমিক নং জেলার নাম আসন সংখ্যা-২০০১ আসন, ভোটার সংখ্যা ও কোন আসনে কত টাকা খরচ করতে পারবেন তার হিসেব-২০০৮
ক্রমিক ২০০৮ ২০১৩
২২৪. সুনামগঞ্জ ০১ ৩,০৭,৩৬৬ ৩,৫০,৯৪৬
২২৫. সুনামগঞ্জ ০২ ০২ ১,৯৬,৮১০
২২৬. সুনামগঞ্জ ০৩ ২,২৬,১৩৪ ২,৫৮,০৩৯
২২৭. সুনামগঞ্জ ০৪ ০৪ ২,৩০,৮৩৫
২২৮. সুনামগঞ্জ ০৫ ২,৯৩,১১১ ৩,৫১,৮৭৭
২২৯. সিলেট ০১ ০১ ৪,২৩,২৭৮
২৩০. সিলেট ০২ ২,৪৯,৭৭৭ ২,৮৩,৫২৩
২৩১. সিলেট ০৩ ০৩ ২,১৪,০৬৩
২৩২. সিলেট ০৪ ২,৮৩,৬৮২ ৩,২৭,২০২
২৩৩. সিলেট ০৫ ০৫ ২,৪৪,১৯৮
২৩৪. সিলেট ০৬ ০৬ ২,৯৪,৭০৬
২৩৫. মৌলভীবাজার ০১ ২,০৩,১৭০ ২,৩২,৩৭১
২৩৬. মৌলভীবাজার ০২ ২,৪৯,৮১৩ ২,৮১,১০৩
২৩৭. মৌলভীবাজার ০৩ ০৩ ৩,০৯,২০৯
২৩৮. মৌলভীবাজার ০৪ ০৪ ২,৫০,৩৫১
২৩৯. হবিগঞ্জ ০১ ০১ ২,৮৫,৯০৮
২৪০. হবিগঞ্জ ০২ ২,৩৯,২৭৪ ২,৬৯,৫৪০
২৪১. হবিগঞ্জ ০৩ ২,৫২,৫৯৮ ২,৮৬,৭৭৩
২৪২. হবিগঞ্জ ০৪ ৩,২৭,২০৩ ৩,৬৭,৭১৩
২০০১ সালের চট্টগ্রাম বিভাগ-এ আসন সংখ্যা ছিল-৫৯টি এবং ২০০৮ সালে ৫৮টি।
ক্রমিক নং জেলার নাম আসন সংখ্যা-২০০১ আসন, ভোটার সংখ্যা ও কোন আসনে কত টাকা খরচ করতে পারবেন তার হিসেব-২০০৮
ক্রমিক ২০০৮ ২০১৩
২৪৩. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ০১ ২,১২,৭৪৬ ১,৮৯,১২২
২৪৪. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ০২ ২,৮৯,৮৭৬ ২,৯২,৫৯৩
২৪৫. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ০৩ ২,৯১,৫৩৮ ৪,৪৫,০৯৯
২৪৬. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ০৪ ০৪ ২,৩৭,৯৯৮
২৪৭. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ০৫ ২,৩৩,৭৭১ ২,৭৪,৭২৮
২৪৮. ব্রাহ্মণবাড়িয়া ০৬ ১,৭৮,১৪৯ ২,১৫,৬৪৪
২৪৯. কুমিল্লা ০১ ২,৫৯,৩৮৩ ৩,০৬,৪৬৪
২৫০. কুমিল্লা ০২ ০২ ২,১০,৯১৫
২৫১. কুমিল্লা ০৩ ২,৮১,৫২৩ ৩,৩৩,১০৩
২৫২. কুমিল্লা ০৪ ২,৩১,৮৪০ ২,৭২,৪৭২
২৫৩. কুমিল্লা ০৫ ২,৭০,৪১৬ ৩,২১,০৮৮
২৫৪. কুমিল্লা ০৬ ২,৮৯,১৬৮ ৩,১৫,৬৮৪
২৫৫. কুমিল্লা ০৭ ০৭ ১,৯৬,৮৮৮
২৫৬. কুমিল্লা ০৮ ০৮ ৩,১৭,২১১
২৫৭. কুমিলা ০৯ ২,৭৬,৭১৪ ৩,২১,৮৪৯
২৫৮. কুমিল্লা ১০ ১০ ২,৮৪,১৬৯
২৫৯. কুমিল্লা ১১ ১১ ২,৩৯,৪০০
২৬০. চাঁদপুর ০১ ০১ ২,২০,০৫২
২৬১. চাঁদপুর ০২ ০২ ২,৭১,৩৯৯
২৬২. চাঁদপুর ০৩ ০৩ ৩,১১,৫৮৬
২৬৩. চাঁদপুর ০৪ ০৪ ২,২৩,৫৯৭
২৬৪. চাঁদপুর ০৫ ০৫ ২,৯৪,৯৮৬
২৬৫. ফেনী ০১ ০১ ২,২২,৪৭৮
২৬৬. ফেনী ০২ ০২ ২,৬০,৯০৬
২৬৭. ফেনী ০৩ ২,৮২,২৭৮ ৩,৩১,২১৭
২৬৮. নোয়াখালী ০১ ০১ ২,৪৭,৪০৭
২৬৯. নোয়াখালী ০২ ০২ ১,৮৯,০১৭
২৭০. নোয়াখালী ০৩ ০৩ ২,৮৪,৩৪৩
২৭১. নোয়াখালী ০৪ ০৪ ৩,৫০,৯১৭
২৭২. নোয়াখালী ০৫ ০৫ ২,৬২,২২১
২৭৩. নোয়াখালী ০৬ ১,৮১,৮০৫ ২,১৫,৩১৬
২৭৪. লক্ষীপুর ০১ ১,৬১,৮১২ ১,৮৫,৬৬৯
২৭৫. লক্ষীপুর ০২ ০২ ২,৭৬,৬২০
২৭৬. লক্ষীপুর ০৩ ০৩ ২,৩৪,৪৮৩
২৭৭. লক্ষীপুর ০৪ ২,৩০,৮৭৮ ২,৬৬,৭২৬
২৭৮. চট্টগ্রাম ০১ ০১ ২,৩৫,২৭০
২৭৯. চট্টগ্রাম ০২ ২,৮০,১৪৬ ৩,২৬,১১৪
২৮০. চট্টগ্রাম ০৩ ৩,০৬,৮৩৩ ১,৭৬,৮৭২
২৮১. চট্টগ্রাম ০৪ ৩,২৭,৯১৩ ৩,৫০,০৮৯
২৮২. চট্টগ্রাম ০৫ ০৫ ২,১০,৪৯৮
২৮৩. চট্টগ্রাম ০৬ ০৬ ২,০০,১৯৩
২৮৪. চট্টগ্রাম ০৭ ০৭ ৩,৭৮,৯৩৩
২৮৫. চট্টগ্রাম ০৮ ০৮ ৩,২১,৭৫২
২৮৬. চট্টগ্রাম ০৯ ৩,৮৪,৮৯৫ ৩,৬২,৪৯৭
২৮৭. চট্টগ্রাম ১০ ১০ ৪,৩৩,৯৪২
২৮৮. চট্টগ্রাম ১১ ২,১৬,৫৬৪ ৪,৮৪,৯৭৯
২৮৯. চট্টগ্রাম ১২ ২,৩৫,১৪৭ ২,৫০,০০৫
২৯০. চট্টগ্রাম ১৩ ২,০৫,০০৯ ২,৭২,৭৮৭
২৯১. চট্টগ্রাম ১৪ ১৪ ২,৭০,৫৬০
২৯২. চট্টগ্রাম ১৫ ২,২৭,৯৮১ ৩,৩৬,১২২
২৯৩. চট্টগ্রাম ১৬ ১,৫২,৯৮০ ২,৬৮,৫৬৭
২৯৪. কক্সবাজার ০১ ০১ ৩,১১,৮৭৯
২৯৫. কক্সবাজার ০২ ০২ ২,২৫,৮০৫
২৯৬. কক্সবাজার ০৩ ০৩ ৩,২৩,৮৭২
২৯৭. কক্সবাজার ০৪ ২,০৭,৭৮৩ ২,৩৩,১৪৪
২৯৮. পার্বত্য খাগড়াছড়ি ০১ ৩,৩৮,৪২৫ ৩,৮১,৯১৩
২৯৯. পার্বত্য রাঙ্গামাটি ০১ ১,৯৫,৯৯৫ ৩,৭১,৩৪৮
৩০০. পার্বত্য বান্দরবন ০১ ৩,৩১,৮০৭ ২,১৬,৭৯০