১৯৯২ সালে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা বিভাগ প্রতিষ্ঠিত হয়।
১৯৯২ সালে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ছিল-৩৮(আটত্রিশ) হাজার।
১৯৯৩ সালের ১ জানুয়ারি থেকে বাংলাদেশে বাধ্যতামূলক প্রাথমিক শিক্ষা চালু হয়। আইন আছে প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক কিন্তু বাস্তবে নেই।
২০০০ সালের ১১ জানুয়ারি-বাংলাদেশে ৬৫-হাজার(সরকারি ও বেসরকারি) প্রাইমারী স্কুলে ছাত্র-ছাত্রী’র সংখ্যা ছিল-১.৮০(এক কোটি আশি লক্ষ)।
২০০০ সালের ১২ এপ্রিল, জাতীয় সংসদে ভাষণে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন-বাংলাদেশে হাইস্কুলের সংখ্যা-১৫(পনের) হাজার; মাদ্রাসার সংখ্যা-৭(সাত) হাজার এবং কলেজের সংখ্যা-২(দুই) হাজার (ইন্টারমেডিয়েট, ডিগ্রী ও মাস্টার ডিগ্রী এবং সরকারী ও বেসরকারীসহ)।
২০০০ সালের ৩১ ডিসেম্বর ঃ দেশে ২১,৯০৯(একুশ হাজার নয়শত নয়)টি বেসরকারী হাইস্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা আছে। বাংলাদেশে ২৩(তেইশ হাজার) বেসরকারী প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষকের সংখ্যা-৯২(বিরানব্বই) হাজার।
২০০১ সালের হিসেব-দেশে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ডিগ্রী কলেজের সংখ্যা-১,২৯৭টি, শিক্ষকের সংখ্যা-৩৫(পঁয়ত্রিশ) হাজার।
২০০১ সালের তথ্য-১.২(এক কোটি বিশ লাখ) ঘনবসতিপূর্ণ ঢাকা শহরে সরকারি মাধ্যমিক স্কুলের সংখ্যা মাত্র-২৪টি; সরকারি উচ্চ মাধ্যমিক কলেজের সংখ্যা মাত্র-৬টি।
২০০১ সালের ২৯ জুন-সরকারি ও বেসরকারি প্রাইমারী স্কুলের শিক্ষক সংখ্যা যথাক্রমে-২.৭৬ ও ১.১২। মোট ৩.৮৮(তিন লক্ষ অষ্টআশি হাজার) শিক্ষক আছে।
২০০৩ সালের ৭ মে’র সংবাদ ঃ বাংলাদেশে বর্তমানে ৪৪টি স্বীকৃত বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আছে এবং আরো ৪/৫টি বিশ্ববিদ্যালয় স্বীর্কৃতির অপেক্ষায়।
২০০৩ সালের ২১ জুনের হিসেব অনূযায়ী ঃ বাংলাদেশে নিরক্ষরতার হার ৩৫ শতাংশ। বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় ৪৭টি-সংসদে প্রশ্নোত্তরকালে মন্ত্রী ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন।
২০০৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, ইত্তেফাক পত্রিকার খবর অনুসারে ঃ দেশে মোট বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা-৫১টি এবং পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা-২২টি। ১৯৯২ সালে বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় আইন প্রণীত হয়। ১৯৯২ সাল হতে বিএনপি ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত ১৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছে। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০০১ সাল পর্যন্ত আওয়ামীলীগ অনুমোদন দিয়েছে-৩টি। ১৯৯৬ সালে তত্ত¡াবধায়ক সরকার ২টি এবং ২০০১ সালের তত্ত¡াবধায়ক সরকার ২টি বিশ্ববিদ্যালয়কে অনুমোদন দিয়েছে। গত ২০(বিশ) মাসে বিএনপি সরকার অনুমোদন দিয়েছে ৩০টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার। ১,৩৫০টি ডিগ্রী পাস, সম্মান ও মাষ্টার ডিগ্রী কলেজে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১০(দশ) লক্ষ এবং সরকারী এবং বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়গুলিতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১.৩০(এক লক্ষ ত্রিশ হাজার)।
২০০৩ সালের ১৭ সেপ্টেম্বর, ইত্তেফাক পত্রিকার খবর অনুসারে ঃ গত ৩২ বছরে ৬টি শিক্ষা কমিশন হয়েছে একটিও কার্যকর হয়নি।
২০০৩ সালের ১৯ জুনের ইত্তেফাক রিপোর্ট অনুসারে-সরকারী ২৬৫টি কলেজে ৪(চার) হাজার শিক্ষকের পদ খালি আছে, বর্তমানে কর্মরত রয়েছেন ৮,৫০০(আট হাজার পাঁচশত)।
২০০৪ সালের ১৯ মে, পর্যন্ত বাংলাদেশে এমপিওভূক্ত বেসরকারী স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসার সর্বমোট সংখ্যা ছিল ২৪,৪৯৬টি। এরমধ্যে স্কুল ১৪,৭৩০টি, মাদ্রাসা (দাখিল ও আলীম) ৭,০২১টি, কলেজ ২,০৭৭টি, মাধ্যমিক ভোকেশনাল ইনস্টিটিউট ৪৮১টি ও উচ্চ মাধ্যমিক ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা ইনস্টিটিউট ১৮৭টি। এ সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সর্বমোট ৪,৪৫,৬৬১ জন বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারী বর্তমানে সরকারীভাবে বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। এজন্য বছরে প্রায় ১,৭০০(এক হাজার সাতশত) কোটি টাকা খরচ করা হচ্ছে। এর বাইরে সরকার সরাসরি তত্ত¡াবধানে যেসব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা চালায় সেজন্য বছরে ব্যয় হয় আরো প্রায় ৩০০(তিনশত) কোটি টাকা।
২০০৪ সালের ২৮ জুন, ইনকিলাব পত্রিকার রিপোর্টঃ ইব্রাহীম বিন হারুন-পাসের হার বাড়লেও অনেক কলেজ শিক্ষার্থী পাবে না। নকল বিরোধী অভিযান অব্যাহত রাখতে হবে। দেশের মোট কলেজের সংখ্যা-২,৮০০(দুই হাজার আটশত) এবং এইস.এস-সি.তে কলেজে প্রথম বর্ষ ভর্তির আসনসংখ্যা হলো-৪.৫(চার লক্ষ পঞ্চাশ হাজার)। গত বছর ২০০৩ সালে এইস.এস-সি.তে কলেজে প্রথম বর্ষ ভর্তি হয়েছে সারাদেশে ৪,২৭,৪৭৯ জন। এরপরও বিভিন্ন কলেজে আসন খালি ছিল। এ বছর ৩ লাখ ৬৩ হাজার ২৭০ জন সর্বমোট পাশ।
২০০৪ সালের ৬ জুলাই (ইনকিলাব) মোহাম্মদ আবদুর রহিম ঃ তিন হাজার নয়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তি নিয়ে নানা টালবাহানা। বিপুল অংকের অর্থ আদায়ের অভিযোগ।
২০০৫ সালের ২ জানুয়ারি, সরকারী স্কুলের ৮,৫৯১ আসনের বিপরীতে ৩৮,২১৮ আবেদন। রাজধানীতে আজ শুরু হচ্ছে ভর্তিযুদ্ধ।
২০০৫ সালের ২ জানুয়ারি, ইউনিসেফ ৬০০শ’ কোটি টাকা ফেরত নিয়েছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা উন্নয়নের ১০-প্রকল্প বন্ধ।
২০০৫ সালের ৪ জানুয়ারি, সুলতান মাহমুদ ঃ বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীরা ফেব্রæয়ারিতে পেনশন পাচ্ছেন। প্রায় এক দশক অপেক্ষার পর আগামী ফেব্রæয়ারি মাস থেকে দেশের বেসরকারী শিক্ষক কর্মচারীরা পেনশনের টাকা (অবসর সুবিধা) হাতে পাবেন।
২০০৫ সালের ৯ জানুয়ারি, ইনকিলাব রিপোর্ট ঃ অবসরপ্রাপ্ত বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীরা ৭৫ মাসের মূল বেতনের সমপরিমাণ পেনশন পাবেন। ১৯ জানুয়ারির পূর্বেই চেক হস্তান্তর শুরু করতে শিক্ষামন্ত্রীর নির্দেশ।
২০০৫ সালের ২৪ এপ্রিল, ৩৭,৭১০টি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকসংখ্যা-১,৬৭,১২৬ জন, রেজিষ্টার্ড বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়-এর সংখ্যা-১৯,৫৭৫টি এবং শিক্ষকসংখ্যা-৭৫,৭৮২ জন।
২০০৬ সালের ১৯ জানুয়ারি, ইনকিলাব ঃ ৩,৭৭৮টি কমিউনিটি স্কুল আছে বাংলাদেশে এবং ১৫ হাজারের অধিক শিক্ষক আছে। শিক্ষকের বেতন দেয়া হয় ৭৫০/-টাকা।
২০০৬ সালের ১৯ জানুয়ারি, শিক্ষাঙ্গন রিপোর্ট ঃ এবারও প্রাথমিক স্তরে ৬৩ লাখ শিক্ষার্থী বই পাচ্ছে না।
২০০৬ সালের ৯ ফেব্রুয়ারি, অর্থনৈতিক রিপোর্টার ঃ বাংলাদেশে গত বছরের পরিসংখ্যানে দেখা যায়, প্রাইমারী স্কুল ছাড়া শুধুমাত্র হাইস্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা, পলিটেকনিক, ভোকেশনাল ও নার্সিংসহ বিভিন্ন প্রকারের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে-২৭,৫০০টি। শুধুমাত্র এ প্রতিষ্ঠানগুলিতে শিক্ষার্থী দেড় কোটি। আর এসব প্রতিষ্ঠানে কর্মরত শিক্ষক-কর্মচারী আছেন ৫-লাখ। এর বাইরে আছে-২১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও ৫৪টি বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের উচ্চ শিক্ষা মানব সম্পদ। গত অর্থবছরে ২৫-লাখ মেয়েকে শিক্ষিত করে তুলতে দেয়া হয়েছে ২০৯ কোটি টাকা।
২০০৬ সালের ১৩ মার্চ, মোহাম্মদ আবদুর রহিম ঃ ৩১৭টি সরকারী স্কুলে ১,০৫০ জন শিক্ষকের পদ শূন্য। হাজার হাজার শিক্ষার্থী অপূরণীয় ক্ষতির সম্মুখীন।
২০০৬ সালের ৩০ এপ্রিল, দেশের ৮০% উচ্চশিক্ষার দায়িত্ব পালন করছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-অধ্যাপক ড. ওয়াকিল আহমেদ বলেন, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১,৬০০ কলেজের ৮(আট) লাখ ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে।
২০০৬ সালের ৭ আগষ্ট, ইনকিলাব রিপোর্ট ঃ সাড়ে ২৬ হাজার স্কুল-কলেজ, মাদ্রাসার লাগাতার এক মাস ধর্মঘটের পর গতকাল শর্ত জুড়ে দিয়ে শতভাগ বেতনের দাবী বাস্তবায়নের ঘোষণা দেয়া হয়েছে-৫ লাখ বেসরকারী শিক্ষক-কর্মচারীর মাসব্যাপী আন্দোলন। শতভাগ বেতনের প্রতিশ্রুতি পূরণে সরকারের শর্তযুক্ত ঘোষণা। এজন্য সরকারের অতিরিক্ত ২৮০ কোটি টাকা লাগবে। ৫ ভাগ নগদ প্রদানে লাগবে ১৬০ কোটি টাকা। বাজেটারী সমস্যার কারণে ৫ ভাগ বন্ডের মাধ্যমে দেয়া হবে। টিউশন ফি জমা হবে সরকারী কোষাগারে। বাড়ী ভাড়ার জন্য লাগবে ১২০০ কোটি টাকা-উৎসব ভাতার জন্য লাগবে ৪০০ কোটি টাকা-চিকিৎসা ভাতার জন্য লাগবে-২০৬ কোটি টাকা। এসব দাবী নাচক। শিক্ষকদের সকল দাবী পূরণে অতিরিক্ত ২,২৩৮ কোটি টাকা প্রয়োজন। এমনিতেই নতুন জাতীয় স্কেলের পর থেকে ২,৯০০ কোটি টাকা বেতন-ভাতা বাবদ (৯০% হারে) দিতে হয়। যা জাতীয় বাজেটে মোট শিক্ষা বরাদ্দের ৬৯ ভাগ। সরকার সমর্থকদের কর্মসূচী স্থগিত। অন্যদের আন্দোলন অব্যাহত। সরকারী কলেজ শিক্ষকদের আলোচনায় বসার আহবান।
২০০৬ সালের ২৫ আগষ্ট, সুলতান মাহমুদ ঃ ডিগ্রী কলেজের নীতিমালায় ফাজিল কামিল মাদ্রাসা অধিভূক্ত করা হবে। ১,১১৮টির মধ্যে শর্তের মারপ্যাঁচে অধিভূক্তির আবেদন পর্যায়েই ছেঁটে ফেলা হবে সহস্রাধিক মাদ্রাসা। ২০০০ সালে সিন্ডিকেট কর্তৃক সংশোধিত ডিগ্রী কলেজ অধিভূক্তের শর্ত পূরণে ব্যর্থ হবে সেসব মাদ্রাসা কোন অবস্থাতেই জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভূক্ত করা হবে না। অর্থাৎ ওসব ফাজিল কামিল মাদ্রাসার শিক্ষার্থীরা ডিগ্রী ও মাস্টার্সের মান পাওয়ার সুযোগ থেকে বঞ্চিত হবে।
২০০৭ সালের ২২ মার্চ, শাহজাহান শুভ ঃ উচ্চ শিক্ষা স্তরে বাণিজ্য-বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে সার্টিফিকেট বিক্রি, শিক্ষক রাজনীতি ও আইনের লংঘন। ২১টি পাবলিক ও ৫৪টি প্রাইভেট।
২০০৭ সালের ৩১ আগষ্ট, ইনকিলাব রিপোর্ট ঃ শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তি বাণিজ্য। চার হাজার কোটি টাকা হাতিয়ে নেয়ার হোতারা আড়ালেই রয়ে গেলেন। সংশ্লিষ্ট সূত্র মতে, জোট সরকারের পাঁচ বছরে শিক্ষা মন্ত্রণালয় ৪ হাজার ৮৬২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত হয়েছে। এর পাশাপাশি এমপিওভুক্ত হয়েছে ৭০ হাজার শিক্ষক-কর্মচারী। প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে দেড় লাখ থেকে তিন লাখ টাকা পর্যন্ত ঘোষ নিয়েছে এবং প্রতিটি শিক্ষক-কর্মচারী থেকে ৫০ হাজার থেকে ১ লাখ টাকা পর্যন্ত ঘোষ নিয়ে এমপিওভুক্ত করেছে।
২০০৮ সালের ৯ এপ্রিল, শরিফুজ্জামান পিন্টু ঃ প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ-পদ ১৬ হাজার ৫৯টি। প্রার্থী আট লাখ ৬১ হাজার ৯৭৪ জন, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হতে চান।
২০০৮ সালের ৪ মে, শিশির মোড়ল-প্রথম আলোঃ সব মেডিকেল কলেজ বঙ্গবন্ধু বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত হচ্ছে। দেশে বর্তমানে ১৫টি সরকারি মেডিকেল কলেজ আছে এবং ৩৪টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে।
২০০৮ সালের ১৯ ডিসেম্বর, বাংলাদেশে ১৪ হাজার গ্রামে কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। সরকারের নীতিমালা অনুযায়ী ও জনসংখ্যার ঘনত্বের বিচারে এর মধ্যে প্রায় দুই হাজার গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকা উচিত ছিল।
২০০৯ সালের ১৫ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ সর্বোচ্চ বরাদ্দ পাওয়া শিক্ষা খাতে দুর্নীতি কমানোসহ নানা চ্যালেঞ্জ। দেশে মোট জনসংখ্যার প্রায় ২৬ ভাগ ছাত্র। এ হিসাবে শিক্ষার্থী রয়েছে প্রায় তিন কোটি ৩৩ লাখ। শিক্ষক ও ছাত্র অনুপাত ভারসাম্য ঃ দেশের ৪০ ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক অনুপাতে ছাত্র কম, বাকি ৬০ ভাগ প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক অনুপাতে ছাত্র বেশি। ফলে একই থানায় ১৮টি কলেজ গড়ে ওঠার মতো ঘটনাও ঘটেছে। জানা যায় অধিকাংশ কলেজেই শিক্ষক অনুপাতে ছাত্র নেই।
২০০৯ সালের ৩১ মার্চ-এর তথ্য ঃ মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা-১৯,৭৬১টি, মাদ্রাসার সংখ্যা-৯,০৫১টি, ১৩৭টি পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট, ৬৬টি ভোকেশনাল, ৩১টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়-৫৪টি।
২০০৯ সালের ৬ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ ৫৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে ৪৬ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় নিজস্ব ক্যাম্পাস ছাড়াই চলছে। পাঁচ বছরের মধ্যে নিজস্ব ক্যাস্পাস প্রতিষ্ঠা না করায় বৈধতার মেয়াদ উত্তীর্ণ হয়েছে।
২০০৯ সালের ১৫ মে, প্রথম আলো ঃ উচ্চ শিক্ষার মানোন্নয়ন প্রকল্প উদ্বোধন। প্রাথমিক থেকে বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত সব শিক্ষকের জন্য স্বতন্ত্র বেতন কমিমন গঠনের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার এবং শিক্ষকদের জন্য ভিন্ন বেতন কমিশন হচ্ছে ঃ শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম।
২০০৯ সালের ২২ মে, প্রথম আলো ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়-১৭৫০টি কলেজের ১০ লাখ শিক্ষার্থী নিয়ে পরিচালিত বিশ্ববিদ্যালয়টি ভেঙে দেওয়া হলে শিক্ষার মান আরও নেমে যেতে পারে। ১৯৯২ সালের ২০ অক্টোবরের আগে ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে প্রায় ৭৫০টি কলেজ ছিল। এখন সরকার চায় ৬টি বিভাগীয় শহরের অধীনে যেমন-ঢাকা, রাজশাহী ও চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেট ও বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ১৭৫০টি কলেজের ভার দেওয়া। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের হালচাল-কর্মকর্তা-কর্মচারীর সংখ্যা ১,৬৭৬ জন এবং আরও আছেন ৭৮ জন শিক্ষক। বর্তমানে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সংরক্ষিত তহবিলের পরিমাণ প্রায় ১২০ কোটি টাকা। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সংস্কার নয়, ভাঙতে চায় সরকার।
২০০৯ সালের ১ মে, প্রথম আলো ঃ সভায় জানানো হয়, দেশে বর্তমানে স্কুল-কলেজের সংখ্যা ৩৩,৫৪৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্যে ২৬,৩৬০টি এমপিওভুক্ত। বাকিগুলোকেও অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে এমপিওভুক্ত করার জন্য আগামী অর্থবছরে ৬০০ কোটি টাকা প্রয়োজন। একজন সাংসদ চারটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সভাপতি হতে পারবেন-সংসদীয় কমিটির সুপারিশ।
২০০৯ সালের ১০ মে, প্রথম আলো ঃ প্রথম থেকে নবম শ্রেণী পর্যন্ত সবাই বিনামূল্যে বই পাবে। মাধ্যমিকের প্রায় ১১ কোটি বই ছাপতে কাগজ সংগ্রহে দরপত্র আহবান। খরচ হবে ৩০০ কোটি টাকা। প্রাথমিকে পুরোনো বই থাকছে না।
২০০৯ সালের ৮ জুন, প্রথম আলো ঃ দেশে স্কুলে যাওয়ার উপযোগী শতকরা ১০ ভাগ শিশু বিদ্যালয়ে ভতির্ হয় না। ৪৮ ভাগ শিশু প্রাথমিক স্তরে, ৬২ ভাগ মাধ্যমিক স্তরে ঝড়ে পড়ে।
২০০৯ সালের ১৪ জুন, প্রথম আলো ঃ নীতিমালা করতে কমিটি। এমপিওভুক্তিতে প্রয়োজন ৬০০ কোটি টাকা লাগবে, মিলেছে ১১২ কোটি টাকা। মোট বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ৩৩ হাজার ৫৪৫টি। এরমধ্যে ২৬ হাজার ৩৬০টি শিক্ষাপ্রকিষ্ঠান বেতন-ভাতার সরকারি অনুদান (এমপিওভুক্ত) পায়। বাকি প্রায় ৭,১৮৫টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির অপেক্ষায় আছে।
২০০৯ সালের ৪ জুলাই, প্রথম আলো ঃ শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পাল্টাচ্ছে, মৌখিক-২০। দেশের ৯ লাখ ৫৮ হাজার ৪৩১ জন শিক্ষিত বেকার সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে সহকারী শিক্ষক হতে চান। কিন্তু প্রতি ৩৮.৩৫ জন আবেদনকারীর মধ্যে সুযোগ পাবেন মাত্র একজন। লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে ২৫ হাজার শিক্ষক নেওয়া হবে।
২০০৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর, ইত্তেফাক পত্রিকার রিপোর্ট ঃ বাংলাদেশে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা ১ কোটি ৮০ লাখ। এরমধ্যে ২০ লাখ ছাত্রছাত্রীর জন্য প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ড স্থাপনের চিন্তা-ভাবনা সরকারের। পঁঞ্চম শ্রেণীর ছাত্রছাত্রীর জন্য একসাথে একই প্রশ্ন করে পরীক্ষা নেয়া এবং তার ফলাফলের ওপর ভিত্তি করে বৃত্তি দেয়া। বর্তমানে দেশে ৭৮,৩৬৩টি সরকারি, বেসরকারি ও প্রাইভেট প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এরমধ্যে সরকারি স্কুলের সংখ্যা ৪০,০০০ হাজার।
২০০৯ সালের ১৮ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো ঃ বাংলাদেশে ৩৯টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজ রয়েছে।
২০০৯ সালের ৩০ অক্টোবর, প্রথম আলো ঃ মা-ও হবেন বাবার মতো অভিভাবক। এসএসসি ও এইসএসসি পরীক্ষায় নিবন্ধন (রেজিষ্ট্রেশন) করার পক্ষে মত দিয়েছে সরকার।
২০০৯ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ দেশের ১৬,১৪২ গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই।
২০০৯ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ রাজশাহীতে থাকার কথা ৩৫টি কলেজ, আছে ১৫৬টি কলেজ। রাজশাহী মহানগরে চারটি সরকারি কলেজসহ মোট ৩২টি কলেজ রয়েছে। বাঘা উপজেলার মোট জনসংখ্যা ১,৮৭,৪৮৩-এখানে কলেজ থাকার কথা ৩টি আছে ১০টি।
২০০৯ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ বঙ্গবন্ধুর নামে ১৭টি কলেজ, জিয়াউর রহমানের নামে ১৩টি কলেজ ও ফজিলাতুন্নেসার নামে ৮টি কলেজ।
২০০৯ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ দেশে বেশির ভাগ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান স্থাপনের পেছনে রয়েছে রাজনৈতিক প্রভাব, নামের মোহ এবং দুর্নীতি। সব মিলিয়ে শিক্ষাচিত্রটা বিবর্ণ। এসব নিয়ে প্রচ্ছদের প্রতিবেদনগুলো তৈরি করেছেন শরিফুজ্জামান।
বিরাট জনগোষ্ঠীর বিবর্ণ শিক্ষাচিত্র ঃ
একনজরে দেশের শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ঃ
প্রতিষ্ঠানের নাম সংখ্যা শিক্ষার্থী শিক্ষক শিক্ষক-শিক্ষার্থী
প্রাথমিক বিদ্যালয়(১১ ধরণ) ৭৮,৩৬৩ ১,৭৫,৬১,৮২৮ ৩,১৫,০৫৫ ১ ঃ ৫০(মূল ধারা)
মাধ্যমিক স্কুল ১৮,৭৭০ ৬৮,৪০,৫৪১ ২,১১,৬৪৯ ১ ঃ ৩২
কলেজ ৩,২৫৫ ১৯,৪৮,৪১৮ ৮৭,১৩৬ ১ ঃ ২২
মাদ্রাসা ৯,৩৭৬ ১৯,৮৪,৬২৬ ১,২৮,০০৫ ১ ঃ ১৬
কারিগরি শিক্ষপ্রতিষ্ঠান ৩,৫৯০ ৪,৫১,৮১৭ ২১,৬৬৬ ১ ঃ ২০
মোট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ১,১৩,৩৫৪ ২,৮৭,৮৭,২৩০ ৭,৬৩,৫১১ …
তথ্যসূত্র ঃ জাতীয় শিক্ষা জরিপ (পোষ্ট-প্রাইমারি), মে ২০০৯ এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে প্রাপ্ত ২০০৫ সালের তথ্য, কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড, বাংলাদেশ শিক্ষা তথ্য ও পরিসংখ্যান ব্যুরোর প্রতিবেদন, ২০০৭।
দেশের স্নাতক (সম্মান), চিকিৎসা, কৃষি ও প্রকৌশল শিক্ষা দেয়-এমন ৩৭০টি উচ্চশিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১০ লাখ। এ ছাড়া কওমি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের দাবি অনুযায়ী দেশে এ ধরনের মাদ্রাসা ১৫,২৫০; শিক্ষার্থী ১৮,৫৭,৫০০ ও শিক্ষক ১,৩২,১৫০ জন। বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন অ্যাসোসিয়েশনের দাবি অনুযায়ী কিন্ডারগার্টেন, ইংরেজি-মাধ্যম স্কুলের সংখ্যা প্রায় ৪০,০০০ হাজার, শিক্ষকসংখ্যা-৩,২০,০০০ এবং শিক্ষার্থী প্রায় এক কোটি।
২০০৯ সালের ২৫ নভেম্বর, প্রথম আলোঃ ২০ হাজার খন্ডকালীন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের উদ্যোগ।
২০০৯ সালের ৪ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ বাংলাদেশে মোট ৩১৭টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় আছে। এরমধ্যে ৭০টিতে দুই শিফট চালু আছে। দেশের ৪১টি জেলার ৮০টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে দুই শিফট চালু হবে। এ লক্ষ্যে দুই হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টির বিষয়ে অথ মন্ত্রণালয় সম্মতি দিয়েছে।
২০০৯ সালের ১৪ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ শিক্ষকের মাসিক বেতন ১৪৯ টাকা আট আনা। সরকারের হিসাব অনুযায়ী, দেশে সংস্কৃত শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে ১১৯টি এবং বৌদ্ধ ধর্মীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আছে ৯৮টি। প্রতিটি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে দুই থেকে তিনজন শিক্ষক বা পন্ডিত এবং একজন করে কর্মচারী রয়েছেন।
২০০৯ সালের ২৪ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ দেশের প্রতিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঁচজন শিক্ষক ও পাঁচটি কক্ষ থাকা জরুরি।
২০০৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর, বাংলাদেশ মুঞ্জরী কমিশনের রিপোর্ট ঃ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে ৩১টি এবং ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-২,২৯,৪৯১ জন এবং জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১১,১৯,২৭৫ জন মোট=১৩,৪৮,৭৬৬ জন। আর প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে ৫১টি ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-২,০০,৯৩৯ জন এবং বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-২,৯০,০০৯ জন। সর্বমোট ৮৪টি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা=১৮,৩৯,৭১৪ জন।
২০১০ সালের ৪ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ এশিয়াটিক সোসাইটিতে গওহর রিজভী। বিশ্বসেরার তালিকায় বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। স¤প্রতি যুক্তরাষ্ট্রে প্রকাশিত এক গবেষণায় বলা হয়েছে, বিশ্বের সেরা ৫০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের মধ্যে বাংলাদেশের কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের নাম নেই। এমনকি এশিয়ার সেরা ১০০ বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকায়ও বাংলাদেশি কোনো বিশ্ববিদ্যালয় স্থান করে নিতে পারেনি।
২০১০ সালের ৬ জানুয়ারি, জনকণ্ঠ পত্রিকা ঃ বাংলাদেশে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১ লাখ ৫০ হাজার এবং ২ লাখ ৫০ হাজার মসজিদের প্রায় ৫ লাখ আলেম ওলামাকে বিভিন্ন আর্থ-সামাজিক উন্নয়নমূলক শিক্ষা-কার্যক্রম।
২০১০ সালের ৬ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ জনসংখ্যার শর্ত বাদ, বদলাবে জনবল কাঠামো। শিক্ষার্থী, পরীক্ষার্থী ও ফল বিবেচনায় এমপিওভুক্ত হবে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। সরকারি সূত্রে জানা গেছে, এই মুহূর্তে এমপিওভুক্তির অপেক্ষায় আছে ৯ হাজার ১৩১টি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা।
২০১০ সালের ৮ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ ৩০ বছরের চাকরিজীবনে একদিনও অনুপস্থিত না থেকে নজিরহীন দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন মধুপুর শহীদ স্মৃতি উচ্চবিদ্যালয়ের শিক্ষক বাহাজ উদ্দিন ফকির বয়স ৫৩ বছর। সাড়ে ৩০ বছরের শিক্ষকতা জীবনে একদিনও প্রাপ্য ছুটি কাটাননি তিনি। বাবার সৃত্যু, স্ত্রীর অসুস্থতা, পারিবারিক সমস্যা, প্রাকৃতিক দুর্যোগ-কোনো কিছুই তাঁকে আটকে রাখতে পারেনি। আলো ছড়াতে ছুটি নেন না ৩০ বছর।
২০১০ সালের ১৫ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২১২টি কলেজে স্নাতক (সম্মান) ১ম বর্ষে ভর্তি পরীক্ষার্থী তিন লাখ ২১ হাজার।
২০১০ সালের ১৬ জানুয়ারি, জনকণ্ঠ পত্রিকার রিপোর্ট ঃ মহিলা শিক্ষক ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সর্বোচ্চ আর সর্বনিম্ন মাদ্রাসায়। তবে কোথাও ৩০ ভাগ কোটা পূরণ হয় না।
২০১০ সালের ৪ ফেব্রæয়ারি, প্রথম আলো ঃ দেশের এক হাজার ৯৭২টি গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই।
২০১০ সালের ৭ ফেব্রæয়ারি, আমাদের সময় ঃ প্রাথমিকেই ঝরে ৫০ শতাংশ, ৯ ভাগ স্কুলেই যায় না-জানালেন শিক্ষামন্ত্রী নূরুল ইসলাম নাহিদ।
২০১০ সালের ১০ ফেব্রæয়ারি, আমাদের সময় ঃ ২০১০ সালে ১৫ হাজার গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে-আর ৮২ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রতিটিতে খুব শিগগিরই একজন করে হিসাবরক্ষক-কাম শিক্ষক ও একজন করে দফতরি নিয়োগ দেয়া হবে।
২০১০ সালের ৭ এপ্রিল,আমাদের সময় ঃ ৮ম শ্রেণীতে পড়ার বয়সসীমা ১১ থেকে ১৭ বছর।
২০১০ সালের ১০ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ আরও ৩০ লাখ শিশুকে উপবৃত্তির আওতায় আনা হয়েছে। এতদিন দেশের ৪৮ লাখ ১৫ হাজার ৬৩৬ জন শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পেয়ে আসছে। শিক্ষার্থীর হার ৬২ শতাংশ। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, ১ এপ্রিল থেকে ৭৮ লাখ ১৭ হাজার ৯৭৭ জন শিক্ষার্থী উপবৃত্তি পাবে। নতুন ৩০ লাখ শিশুকে উপবৃত্তি দিতে সরকারের ব্যয় হবে এক হাজার ৫৯২ কোটি টাকা। আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের নির্বাচনী ইশতেহারে বলা হয়েছে, ২০১১ সালের মধ্যে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির হার শতভাগ নিশ্চিত করতে হবে।
২০১০ সালের ১৬ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ ১৫০০ নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় হচ্ছে। দেশে ৩৭ হাজার ৬৭২টি সরকারি বিদ্যালয়ে প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষা চালু হচ্ছে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জরিপ অনুযায়ী দেশের ১৬ হাজার ১৪২টি গ্রামে সরকারি বা বেসরকারি কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। গ্রামের আয়তন ও জনসংখ্যার ঘনত্ব বিবেচনা করলে এক হাজার ৯৪৩টি গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় থাকা উচিত ছিল। প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের হিসাবে দেশে সরকারি-বেসরকারিসহ ১১ ধরনের প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ৮০ হাজার ৩৯৭টি। এরমধ্যে সরকারি-৩৭,৬৭২ এবং নিবন্ধিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১৯ হাজার ৬৮২টি।
২০১০ সালের ৩ মে, প্রথম আলো ঃ দেশের ৩১৭টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা প্রথম শ্রেণীর পদমর্যাদা দাবী করে আসছিলেন। গতকাল প্রশাসনিক উন্নয়নসংক্রান্ত সচিব কমিটির সভায় তাঁদের দ্বিতীয় শ্রেণীর মর্যাদা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হয়।
২০১০ সালের ৪ মে, প্রথম আলো ঃ এক কিলোমিটারে ছয় কলেজ। গাইবান্ধার সাদুল্যাপুর উপজেলার ধাপেরহাট ইউনিয়নে নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে মাত্র এক কিলোমিটারের মধ্যে ছয়টি কলেজ। ২০০ থেকে ৫০০ গজের মধ্যে রয়েছে একাধিক কলেজ। সরকারের আইন অনুযায়ী-৭৫ হাজার লোকসংখ্যা হতে হবে। এ ইউনিয়নে লোকসংখ্যা আছে ৫০ হাজার। একটি কলেজের যায়গায় আছে ৬টি কলেজ।
২০১০ সালের ১৩ মে, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাঠাকার বাধ্যতামূলক করা হচ্ছে।
২০১০ সালের ১ জুন, প্রথম আলো ঃ শিক্ষানীতিতে যুক্ত হলো অসা¤প্রদায়িক চেতনা। খসড়া থেকে ধর্মনিরপেক্ষতা বাদ। প্রাথমিক শিক্ষা অষ্টম শ্রেণী ও মাধ্যমিক দ্বাদশ পর্যন্ত। ‘ও’ এবং ‘এ’ লেভেলে বাংলা পড়াতে হবে। মন্ত্রিসভায় অনুমোদনের পর এখন জাতীয় শিক্ষানীতি সংসদে উত্থাপিত হবে। শিক্ষানীতি বাস্তবায়নে আগামী ২০১৭-২০১৮ সাল পর্যন্ত খরচ হবে প্রায় ৬৮ হাজার কোটি টাকা। এমাজউদ্দীন আহমদ তাঁর ছাত্র শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদকে চিঠি দিয়ে বলেছিলেন, সংবিধান পরিবর্তন না করা পর্যন্ত ধর্মনিরপেক্ষ শব্দটি ব্যবহার করা উচিত নয়।
২০১০ সালে দেশে মোট প্রথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা হলো-৮২,২২৮টি এর মধ্যে ৩৭,৬৭২টি সরকারি এবং বেসরকারি-৪৪,৫৪৬টি।
২০১০ সালের ১৭ জুন, প্রথম আলো ঃ সাত হাজার যোগ্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তির আবেদন করেছিল। শিক্ষা মণন্ত্রালয়ের পরিসংখানে দেখা গেছে, সর্বশেষ এমপিওভুক্ত স্কুলের সংখ্যা ছিল-১৫,৪৯০টি, কলেজের সংখ্যা ছিল-২,৩৯৭টি, মাদ্রাসা ছিল-৭,৩৪২টি, কারিগরি প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল-৬৬৩টি ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ছিল-৪০৬টি। মোট এমপিওভূক্তির সংখ্যা ছিল-২৬,২৯৮টি। ০৭-০৫-২০১০ তারিখ প্রথম তালিকায় ছিল ১,০২২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভূক্ত করেছিল শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। আবার পরে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা আলাউদ্দিন দ্বিতীয় সংশোধিত তালিকায় ৩১-০৫-২০১০ তারিখে এমপিওভুক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা-১,৪৮৩টি। আবার তৃতীয় দফা তালিকা সংশোধনের দায়িত্ব পান শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ ১৬-০৬-২০১০ তারিখের ঘোষিত তৃতীয় তালিকায়-১,৪৮৩টি থেকে ৬১টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের নাম বাদ দেয় এবং প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা-১,৪২২টি। ১৪২২টির সাথে আরও নতুন ১৯০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যোগ হয়ে ১,৬১২টি প্রতিষ্ঠানের মধ্যে ঃ (১) জুনিয়র স্কুল ৫২৯টি, (২) মাধ্যমিক স্কুল ৩৫৮টি, (৩) ইন্টামিডিয়েট কলেজ ১০৫টি, (৪) এইচএসসি(বিএম) কলেজ ১৫৫টি, (৫) স্কুল এন্ড কলেজ ২৩টি, (৬) ভোকেশনাল মাধ্যমিক বিদ্যালয় ১২৬টি, (৭) ডিগ্রি কলেজ ২৫টি, (৮) দাখিল মাদ্রাসা ২৪৮টি, (৯) আলিম মাদ্রাসা ৩১টি এবং (১০) ফাজিল মাদ্রাসা ১০টি এমপিওভূক্ত হয়েছে। মোট এমপিওভূক্তির সংখ্যা ছিল-২৬,২৯৮টি+১,৬১২টি=সর্বমোট ২৭,৯১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভূক্ত (১৬-০৬-২০১০ তারিখ পর্যন্ত)। ২০-০৯-২০১০ তারিখ সংসদীয় কমিটির সভা-আরও দেড় হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করার সুপারিশ। জেলাওয়ারি ভালো শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মধ্য থেকে এ তালিকা করার সুপারিশ করা হয়েছে।
২০১০ সালের ১৮ জুলাই, প্রথম আলো ঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বললেন স্কুলে মনস্তত্ত¡বিদ থাকা দরকার। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রতিটি স্কুলে একজন মনস্তত্ত¡বিদ শিক্ষক নিয়োগ দিন।
২০১০ সালের ২৫ জুলাই, প্রথম আলো ঃ এবার অনলাইনে ভর্তি পরীক্ষা চালু হচ্ছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে সারা দেশে ১৮০০ কলেজ, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়, প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে অনার্স ও পাস কোর্সে আসন সংখ্যা ৩,৭৫,০০০ হাজার। শিক্ষামন্ত্রনালয়, বিশ্ববিদালয় মঞ্জুরী কমিশন ও জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়সহ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে সøাতক পর্যায়ে ভর্তির জন্য দেশের সরকারি-বেসরকারি বিশ্বাবদ্যালয়, মেডিকেল কলেজ ও অন্যান্য প্রতিষ্ঠানে সাড়ে পাঁচ লাখের বেশি আসন রয়েছেঃ (১) ৩১টি পবিলিক বিশ্ববিদ্যালয় ঃ ৩৬ থেকে ৩৭ হাজার। (২) ৫১টি অনুমোদিত প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ঃ ৭০ হাজার। (৩) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে ২৩৫টি কলেজে (সম্মান)-এ প্রায় ২ লাখ এবং (৪) ১,৫৭৪টি কলেজে পাস কোর্সে আসন সংখ্যা প্রায় ২ লাখ।
২০১০ সালের ২৫ জুলাই, প্রথম আলো ঃ ঢাকায় সরকারিভাবে নতুন (১১টি স্কুল ও ৬টি কলেজ) ১৭টি স্কুল-কলেজ হচ্ছে।
২০১০ সালের ১০ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ দেশজুড়ে শিক্ষা কর্মকর্তাদের সঙ্গে ১০-০৮-২০১০ তারিখ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের বৈঠক। লক্ষ্য সব শিশুকে স্কুলমুখী করা। আমার বক্তব্য হলো সব শিশুকে স্কুলমুখী করবে না।
২০১০ সালের ১০ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শারীরিক শাস্তি নিষিদ্ধ করেছে মন্ত্রণালয়।
২০১০ সালের ১৮ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ শিক্ষা নিয়ে বাণিজ্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার অসন্তোষ। প্রধানমন্ত্রী সাহেবা এ সমাজব্যবস্থায় সবকিছু নিয়েই ব্যবসা করা হয়।
২০১০ সালের ২৩ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো ঃ নতুন শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন। প্রাথমিক পর্যায়ে দুই লাখ শিক্ষকের পদ তৈরির প্রয়োজন হবে।
২০১০ সালের ২১ অক্টোবর, প্রথম আলো ঃ প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে শিক্ষক নেতাদের সাক্ষাৎ। প্রতিটি প্রথমিক বিদ্যালয়ে ইন্টারনেট সংযোগসহ কমপিউটার দেয়া হবে।
২০১০ সালের ২১ অক্টোবর, প্রথম আলো ঃ দেশের সরকারি-বেসরকারি ৬১টি মেডিকেল কলেজে এমবিবিএস কোর্সে ভর্তির সিট সংখ্যা পাঁচ হাজার ৬৬০টি আসন। ১৮টি সরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা দুই হাজার ৩১০টি। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে আসনসংখ্যা তিন হাজার ৩৫০টি। এবার আরো ৬টি বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি প্রক্রিয়া চলবে এবং মোট কলেজের সংখ্যা হবে ৬৭টি।
২০১০ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ ২৩ কোটি ১৮ লাখ ২ হাজার তিন কপি বই ছাপার কর্মযজ্ঞ। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে বিনামূল্যে বিতরণের প্র¯ত্ততি। প্রাথমিক স্তরের জন্য এবার ছাপা হচ্ছে ১০ কোটি ৪৫ লাখ ৫১ হাজার বই। এসব বই ছাপার জন্য ৯০০ প্রেস কাজ করছে, বইয়ের মোট লট এক হাজার ২০টি। মাধ্যমিক স্তরের জন্য নয় কোটি এক লাখ ৫৭ হাজার ২০৮ কপি বই ছাপা হবে। এ ছাড়া ইবতেদায়ি স্তরের জন্য এক কোটি ৬৮ লাখ ২৫ হাজার, দাখিলের জন্য এক কোটি ৮৪ লাখ ৩৮ হাজার ৫৭৬ এবং কারিগরি স্তরের জন্য ১৮ লাখ ২৯ হাজার ৭০৫ কপি বই ছাপা হবে। ঝুঁকির মুখে দেড় কোটি বইঃ ৯০০ প্রেসের মধ্যে ২৮টি প্রেসের কাজের অগ্রগতি নেই।
২০১১ সালের ৩ জানুয়ারি, প্রথম আলোঃ প্রতিটি জেলায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হবে ঃ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১১ সালের ৬ ফেব্রæয়ারি, প্রথম আলো ঃ দেশে বর্তমানে সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে ৮০ হাজারেরও বেশি প্রাথমিক বিদ্যালয় আছে। এর মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা হবে ৩৭,৬৭২টি। সাড়ে ৩৭ হাজার শিক্ষক নিয়োগ হচ্ছে।
২০১১ সালের ৩০ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিকে ভর্তি শতভাগ। প্রথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, প্রাথমিকে ভর্তি হওয়া মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা এক কোটি ৯০ লাখ ২৬ হাজার। শতভাগ ভর্তির দাবির সঙ্গে বাস্তবতার অমিল।
২০১০ সালের ২১ জুন, প্রথম আলো ঃ কারিগরি ও বৃত্তিমূলক শিক্ষা সপ্তাহের উদ্বোধন। টেক্সটাইল কলেজকে বিশ্ববিদ্যালয় করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।
২০১১ সালের ৯ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য ৭৫টি আবেদন। যাচাই শেস পর্যায়ে অনুমতির অপেক্ষা। গত ২৫ এপ্রিল ৪২টি আবেদন যাচাই করে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে প্রতিবেদন দেয়। গতকাল ২২টি আবেদনের ওপর প্রতিবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। মোট ৬৪টি আবেদন যাচাই করে মন্ত্রীর কাছে জমা আছে।
২০১১ সালের ২০ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ সরকারী ৩৭ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১ জন করে দপ্তরি নিয়োগ হবে। এ ছাড়া পাঁচ হাজার স্বাস্থ্যসেবাকর্মী (নার্স) নিয়োগ দেওয়া হবে। ফলে সরকারের শিক্ষা ও স্বাস্থ্য খাতে ৪২ হাজার নতুন কর্মসংস্থানের সুযোগ হবে।
২০১১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর, দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকার খরবঃ আড়াই বছরে প্রাথমিকে ঝরে পড়ার হার ৪৩ থেকে কমে ২১%। দেশে রেজিস্টার্ড ৩৪ হাজার স্কুল আপাতত জাতীয়করণ হচ্ছে না। গণশিক্ষামন্ত্রী।
২০১১ সালের ২২ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো ঃ মন্ত্রণালয় বলছে, ৩৪ হাজার প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তথ্যের ভিত্তিতে এই ধারণা পাওয়া গেছে। দেশে বর্তমানে সরকারি ও বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে ৮১ হাজার ৫০৮টি।
২০১১ সালের ৩ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ ৭ম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় দেশের তিন লাখ ২১ হাজার ৩০১ জন প্রার্থী অংশ নিচ্ছেন। ৬ষ্ঠ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষায় প্রার্থী ছিলেন দুই লাখ ৭০ হাজার। এ বছর ২৫৯ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এ পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মধ্যে দুই লাখ আট হাজার ৩৫৯ জন পুরুষ এবং এক লাখ ১২ হাজার ৯৪২ জন মহিলা। স্কুল-মাদ্রাসা পর্যায়ে ৪৪টি বিষয়ে দুই লাখ দুই হাজার ৮৯৯ জন এবং কলেজ পর্যায়ে ৩৬টি বিষয়ে এক লাখ ১৮ হাজার ৪০২ জন পরীক্ষ দিচ্ছেন।
২০১১ সালের ২৪ ডিসেম্বর, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের ২২ কোটি নতুন বই বিতরণ ১ জানুয়ারি থেকে সপ্তাহব্যাপী।
২০১১ সালের ২৪ ডিসেম্বর, প্রথম আলোঃ বরিশালের ২২৭ গ্রামের মধ্যে কোন প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। ৫৯ গ্রামে প্রাথমিক বিদ্যালয় হচ্ছে।
২০১২ সালের ২৭ ফেব্রæয়ারি, প্রথম আলো ঃ ভবিষ্যতে এমপিওভুক্ত করা হবে সাংসদদের সুপারিশে। ২০০৯-২০১০ অর্থবছরে সারা দেশে এক হাজার ৬২৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত করা হয়েছে। বাংলাদেশে কওমি মাদ্রাসা ২৪ হাজার ৯৩১টি এবং ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায় ৫০ লাখ। সারা দেশে ৬২ হাজার ৩৬৮টি সেচ্ছাসেবী সংগঠনের নিবন্ধন দিয়েছে। এ সরকারের আমলে দেড় হাজার গ্রামে বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে। বর্তমানে ৫৬৯টি বিদ্যালয়বিহীন গ্রামে বিদ্যালয় স্থাপনে দরপত্র আহবান করা হয়েছে। বাকিগুলোর তালিকা চুড়ান্ত করার কাজ চলছে।
২০১২ সালের ৩ মার্চ, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ সারা দেশে ৩২ হাজারেরও বেশি এমপিওভুক্ত বেসরকারি স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক-কর্মচারীর স্বার্থে ডিজিটালাইজ হচ্ছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অধীন এই দুই প্রতিষ্ঠান।
২০১২ সালের ৬ মার্চ, প্রথম আলো ঃ তিন বছরে ২৬টি মেডিকেল কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয়। সরকারি-বেসরকারি মেডিকেল কলেজ ৭৫টি। এরমধ্যে বেসরকারি-৫৩টি এবং সরকারি ২২টি।
২০১২ সালের ১ এপ্রিল, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা শুরু, অংশ নিচ্ছে ৯ লাখ ২৬ হাজার ৮১৪ জন পরীক্ষার্থী। কেন্দ্রে প্রথম দিনেই অনুপস্থিত আট হাজার ৭৩৪ জন।
২০১২ সালের ১৬ মে, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ শিক্ষক আন্দোলন-সরকারী হাইস্কুলের সহকারী শিক্ষকরা পেলেন তৃতীয় শ্রেণী থেকে দ্বিতীয় শ্রেণীর কর্মকর্তা করার ঘোষণা দিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আর বেসরকারী প্রাথমিক শিক্ষকদের মিছিলে লাঠিচার্জ, গরম পানি দেয়া।
২০১২ সালের ২৮ মে, প্রথম আলো ঃ দেশে বর্তমানে ২২ হাজার ৯৬১টি নিবন্ধিত বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় রয়েছে। এসব বিদ্যালয়ে ৯০ হাজার শিক্ষক ও ৪১ লাখ ছাত্রছাত্রী রয়েছে। নিবন্ধিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবি পূরণ হচ্ছে। নীতি প্রণয়নের নির্দেশ-প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার।
২০১২ সালের ২৯ মে, প্রথম আলো ঃ জুলাই থেকে কার্যকর শুরু খরচ ৪৮২ কোটি টাকা। বেসরকারি প্রাথমিক শিক্ষকদের চাকরি জাতীয়করণ। ২০১২-২০১৩ অর্থবছরে ৪০ শতাংশ (১৯২ কোটি ৮০ লাখ) টাকা। পরের ২০১৩-২০১৪ অর্থবছরে ৩০ শতাংশ (১৪৪ কোটি ৬০ লাখ) টাকা এবং ২০১৪-২০১৫ অর্থবছরে ৩০ শতাংশ (১৪৪ কোটি ৬০ লাখ) টাকা।
২০১২ সালের ৬ জুন, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ এমপিওভুক্ত সবশিক্ষা প্রতিষ্ঠান কর্মচারীর জন্য চাকরিবিধি হচ্ছে-উপকৃত হবেন দুই লাখ, কর্মক্ষেত্রে অধিকার নিশ্চিত হবে।
২০১২ সালের ২৫ জুলাই, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, জাতীয়করণের লক্ষ্যে মাঠপর্যায় থেকে বিদ্যালয়গুলোর তথ্য সংগ্রহের কাজও শেষ করা হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, জাতীয়করণের জন্য বিবেচনাযোগ্য বিভিন্ন শ্রেণীর মোট বিদ্যালয়ের সংখ্যা ২৬ হাজার ২৮৪টি। এসব বিদ্যালয়ে কর্মরত শিক্ষক আছে এক লাখ পাঁচ হাজার ৩৪৫ জন। তিন স্তরে জাতীয়করণ জানুয়ারি থেকে শুরু হবে।
২০১২ সালের ৭ আগস্ট, প্রথম আলো ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে বছরের পর বছর। ভয়াবহ সেশনজট। ১২ লাখ শিক্ষার্থীর জীবন অনিশ্চিত। চাকরির বয়স পেরিয়ে যায়, শিক্ষক-কর্মকর্তারা ব্যস্ত থাকেন রাজনীতিতে। ২০০৮ সালের ফাইনাল পরীক্ষা শেষ হচ্ছে এখন। অসন্তোষ ক্ষোভে রূপ নিচ্ছে।
২০১২ সালের ২ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ ৬৫০ কোটি টাকার বাণিজ্য। বেসরকারি মেডিকেল কলেজে ভর্তি। ভর্তি ফি সরকারি কলেজগুলোর চেয়ে গড়ে ১২৫ গুণ বেশি। ফি নির্ধারিত না থাকায় কলেজগুলো ইচ্ছামতো টাকা আদায় করছে। দেশের ৫০ জন শীর্ষস্থাসীয় চিকিৎসক এ কলেজগুলির মালিক। দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজ-২২টি এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজ-৫২টির আসনসংখ্যা পাঁচ হাজাপর ১২৫ এবং সরকারি মেডিকেল কলেজগুলির আসন সংখ্যা-তিন হাজার ৩৮৯টি।
২০১৩ সালের ২ জানুয়ারি, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ প্রাইমারী ও উচ্চ বিদ্যালয়ের চার কোটি শিক্ষার্থীর জন্য ২৭ কোটি বিনামূল্যের বই।
২০১৩ সালের ৬ জানুয়ারি, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ বাংলাদেশের ৪৯ সরকারী পলিটেকনিকে কর্ম বিরতি শুরু।
১৯৭৩ সালে ৩৬ হাজার ১৬৫টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়কে জাতীয়করণ করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। তখন এক লাখ ৫৫ হাজার ২৩ জন শিক্ষক ছিলেন। আবার পরবর্তী সময়ে আরও ১ হাজার ৫০৭টি বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণ করা হয়। মোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের জাতীয়করণের সংখ্যা-৩৭,৬৭২টি ছিল।
২০১৩ সালের ৯ জানুয়ারি, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ ১৯৯১ সাল থেকে বেসরকারী প্রথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা জাতীয়করণের দাবিতে আন্দোলন করে এলেও এর আগে কোনো সরকারই তা মানেনি। সে ক্ষেত্রে বর্তমান সরকার ধন্যবাদ পেতে পারে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতীয় প্যারেড স্কয়ারে বেসরকারী প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ থেকে যুগান্তকারী ০৯-০১-২০১৩ তারিখ ঘোষণা দিয়েছেন-২৬ হাজার ১৯৩টি রেজিস্টার্ড বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করণের ঐতিহাসিক চূড়ান্ত ঘোষণা। এর মাধ্যামে বেসরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক লাখ তিন হাজার ৮৪৫ জন শিক্ষককের চাকরি সরকারী হয়। তবে পুরো প্রক্রিয়া বাস্তবায়ন হবে তিন ধাপে। এখন থেকে ২২ হাজার ৯৮১টি বিদ্যালয়ের ৯১ হাজার ২৪ জন শিক্ষক চলতি বছরের ০১-০১-২০১৩ তারিখ থেকে, দ্বিতীয় ধাপে হবে-২ হাজার ২৫২টি বিদ্যালয়ের ৯ হাজার ২৫ জন শিক্ষক ০১-০৭-২০১৩ তারিখ থেকে এবং তৃতীয় ধাপে হবে-৯৬০টি বিদ্যালয়ের ৩ হাজার ৭৯৬ জন শিক্ষককের আগামী বছরের ০১-০১-২০১৪ তারিখ থেকে জাতীয়করণের আওতায় আসবে। এতে বছরে অতিরিক্ত খরচ হবে ৬৫১ কোটি টাকা। জাতীয়করণের সর্বমোট প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা হবে=৬৩,৭৬৫টি।
২০১৩ সালের ১৯ জানুয়ারি, যুগান্তর পত্রিকার খবর ঃ ৭ জানুয়ারি থেকে সরকারি বেতন-ভাতা বা এমপিওর দাবিতে আন্দোলন করেছিলেন দেশের সাড়ে সাতহাজার শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীরা। আন্দোলনরত শিক্ষকদের কর্মসূচি তিন মাসের জন্য স্থগিত।
২০১৩ সালের ২৩ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ভাতা বাড়ল দীর্ঘ ২৮ বছর পর। ২৬,০৪৭(ছাব্বিশ হাজার সাতচল্লিশ)টি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার চার লাখ উনসত্তর হাজার ৮৪৪ জন শিক্ষক-কর্মচারী। এরমধ্যে ২৬ হাজার ৪৭টি স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসার শিক্ষক-কর্মচারী চার লাখ ৫৬ হাজার ৫৯০ এবং এক হাজার ৬০০ কারিগরি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারী ১৩ হাজার ২৫৪ জন। আর এক হাজার ৫১৯টি ইবতেদায়ি মাদ্রাসার ছয় হাজার ৭৬ জন শিক্ষক বর্ধিত ভাতা পাবেন। ১৯৮৪ সালে বাড়িভাড়া ১০০/- ছিল এবং চিকিৎসা ভাতা ৬০/- টাকা ছিল। বর্তমানে ০১-০১-২০১৩ তারিখ থেকে বাড়িভাড়া-৫০০/- টাকা এবং চিকিৎসা ভাতা ৩০০/-টাকা করেছে।
২০১৩ সালের ২৮ জানুয়ারি, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ শিক্ষা জাতীয়করণ করা হলে বছরে ব্যয় হবে ৪০ হাজার ১৮৯ কোটি ৫০ লাখ ৭৩ হাজার টাকা। জাতীয়করণ বা সরকারীকরণ করা হলে সারাদেশের ৩৫,৩৯৬টি এমপিওভুক্ত এবং নন-এমপিও এরমধ্যে এমপিওভুক্ত-১৬ হাজার ৮৬টি উচ্চ বিদ্যালয়, কারিগরি স্কুল-৮৫৫টি, সাধারণ কলেজ ২ হাজার ৩৬৩টি ও কারিগরি কলেজ আছে-৭২৭টি এবং মাদ্রাসা আছে-৭ হাজার ৫৯৮টি ও কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে মাদ্রাসা আছে-১৮টি। স্বীকৃতিপ্রাপ্ত স্কুল আছে-১,২১৬টি এবং কলেজ আছে-৮০০টি। দেশে মোট সরকারী মাধ্যমিক বিদ্যালয় আছে-৩১৭টি।
২০১৩ সালের ১ এপ্রিল মাসের রিপোর্ট ঃ ২০১১ সালের বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের রিপোর্ট ঃ বাংলাদেশে ৩৪ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে। এরমধ্যে ৩২ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা +৩টি বিশ্ববিদ্যালয় জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের-২২৫৪টি কলেজ-উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় ও ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে(১২৭৬টি ডিগ্রীধারী মাদ্রাসা কলেজ, আরো কিছু মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, ঢাকা, রাজশাহী, চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের কলেজ, ইন্সটিটিউট ও যত প্রকার ডিগ্রী পাস ও প্রতিষ্ঠান আছে তার উচ্চ ডিগ্রী প্রতিষ্ঠানসমূহ ৩৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আছে এবং ৭১টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়সহ-২৪,৫১,৫৯৪ জন ছাত্র-ছাত্রী লেখাপড়া করে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রীরসংখ্যা-২,৮০,০০০(দুই লাখ অশি হাজার)। ২২৫৪টি কলেজে ছাত্র-ছাত্রীরসংখ্যা-১৬,৫০,৩৮৮ জন। ৩২টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে-১,৮৫,৯১০ জন। ১২৭৬টি ডিগ্রীধারী বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে-১,৫২,৯০৮ জন। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের আসনসংখ্যা ডিপ্লোমা ও সার্টিফিকেট কোর্সসহ-৫,৯৭,৪৫৩টি। এরমধ্যে ভর্তিকৃত শিক্ষার্থীরসংখ্যা-৫,৭২,০৪৪ জন। আসন খালী আছে-২৫,৪০৯টি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র পিছু মাথাপিছু খরচ হয়-বার্ষিক-৯২,৪১৪ টাকা এবং বঙ্গবন্ধু কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে ১ জনের মাথাপিছু খরচ হয়-২,৬৪,৯২৪ টাকা।
২০১৩ সালের ১ অক্টোবর. প্রথম আলো ঃ দেশে আরো ১১টি মেডিকেল কলেজ অনুমোদন। বর্তমানে ২৪টি সরকারী মেডিকেল কলেজ আছে এবং ৫৪টি বেসরকারী মেডিকেল কলেজ ছিল আরো ১১টি=৬৫টি বেসরকারী মেডিকেল কলেজ আছে। সরকারী ও বেসরকারী মিলে=৭৯টি মেডিকেল কলেজ আছে। আর সরকারি উচ্চবিদ্যায় আছে-৩২৩টি-০৭-০৩-২০১৪ তারিখ পর্যন্ত।
২০১৩ সালের ৩০ অক্টোবর, দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকার রিপোর্ট ঃ বাংলাদেশে ২৫ হাজার কওমী মাদ্রাসা আছে এবং ৫০ লাখ সাধারণ শিক্ষার্থী। ধর্মব্যবসায়ীদের কারণে সনদ স্বীকৃতি বঞ্চিত ৫০ লাখ কওমী মাদ্রাসার শিক্ষার্থী।
২০১৪ সালের ৩ মার্চ, প্রথম আলো ঃ ৫৬ লাখ শিশু স্কুলের বাইরে। ইউনিসেফ ও ইউনেসকোর প্রতিবেদন। বাংলাদেশে সরকারি উচ্চবিদ্যালয়ের সংখ্যা-৩২৩টি।
২০১৪ সালের ১ অক্টোবর, প্রথম আলো : দেশে ৭৯টি বিশ্ববিদ্যালয় আছে। দেশে পাবলিক মেডিকেল কলেজ আছে-২৯টি, বেসরকারী মেডিকেল কলেজ আছে-৮৫টি মধ্যে ১৯টি ডেনটিস কলেজ আছে। ২৫-১১-২০১৪ তারিখের প্রথম আলো : আরো ছয়টি মেডিকেল কলেজের অনুমতি দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন।
২০১৪ সালের ২৬ অক্টোবর, প্রথম আলো : অবসরসুবিধা পেতে শিক্ষকদের চরম ভোগান্তি। সাড়ে তিন বছরে বেসরকারি শিক্ষক-কর্মচারীর ৩৬ হাজার আবেদন জমা। কেউ টাকা পাচ্ছেন না।
২০১৪ সালের ৩১ অক্টোবর, ভোরের পাতা : আগামী ২ নভেম্বর, থেকে জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট(জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট(জেডিসি) পরীক্ষা শুরু হবে এবং পরীক্ষার্থীর সংখ্যা-২০ লাখ ৯০ হাজার ৬৯২ জন। জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি)-১৭ লাখ ৬৪ হাজার ৫৯৫ জন এবং জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট(জেডিসি)-৩ লাখ ২৬ হাজার ৯৭ জন।
২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর, প্রথম আলো : ২৩-১১-২০১৪ তারিখ থেকে প্রাথমিক ও ঈবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা-৩০,৯৪,২৬৫ জন। প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী-২৭ লাখ ৮৮ হাজার ৫৪৪ জন এবং ঈবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী-৩,০৫,৭২১ জন।
২০১৪ সালের ২০ নভেম্বর, প্রথম আলো : এমপিওর কাজ হবে আঞ্চলিক কার্যালয়ে। মাউশির অধীনে বর্তমানে পৃায় ৩৫ হাজার বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসা আছে। এগুলোর মধ্যে প্রায় ২৮ হাজার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্ত। আর এমপিওভুক্ত শিক্ষক-কর্মচারী আছেন প্রায় পাঁচ লাখ। সরকারি শিক্ষক কর্মচারী আছেন আরও প্রায় ২০ হাজার। মাউশির নয়টি আঞ্চলিক কার্যালয় হলো ঢাকা, কুমিল্লা, চট্টগ্রাম, ময়মনসিংহ, বরিশাল, খুলনা, রাজশাহী, রংপুর ও সিলেট।
২০১৪ সালের ৮ ডিসেম্বর, প্রথম আলো : অনার্স কলেজগুলো বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে নিতে একমত উপাচার্যরা। পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে কমিটি। কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিধি। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধীনে অধিভুক্ত ও সরকারি কলেজ আছে দুই হাজার ১৫৪টি। এগুলোতে শিক্ষার্থী প্রায় আছে ২১ লাখ। সরকারি কলেজ আছে-২৭৯টি, শিক্ষার্থী ১৩ লাখের বেশি। ¯œাতক সম্মান পড়ানো ১৮১টি সরকারি কলেজে শিক্ষার্থীর সংখ্যা-প্রায় সাত লাখ ২৬ হাজার। সরকারি-বেসরকারি মিলিয়ে সম্মান পড়ানো হয় কলেজের সংখ্যা-৫৫৭টি।
২০১৪ সালের ১২ ডিসেম্বর, প্রথম আলো : চাকরি-বাকরির পৃষ্ঠায় দেখুন : দেশে বর্তমানে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা-৬২ হাজারের বেশি, সরকারি-বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় রয়েছে-১৮ হাজার ৮৮টি আর কলেজ আছে-৭২৬টি। পাবলিক বিদ্যালয় ৩৭টি, প্রাইভেট বিদ্যালয়-৮০টি, মেডিকেল কলেজ আছে-৮০টি, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ আছে-২৯টি।
২০১৫ সালের ১০ জানুয়ারি, প্রথম আলো : দেশে সরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়াল ২৯টি। এর আগে ছিল ২৩টি এবং আরও ৫টি যোগ হয়ে=২৯টি। আর বেসরকারি মেডিকেল কলেজের সংখ্যা আছে ৬৩টি আরো ৬টি যোগ হয়ে হল-৬৯টি। সরকারি-২৯টি এবং বেসরকারি-৬৯টি=৯৮টি মোটি মেডিকেল কলেজ সরকারি এবং বেসরকারি মেডিকেল কলেজ আছে বাংলাদেশে। এবার তাতে ১০,০০০(দশ হাজার) ছাত্র-ছাত্রী ভর্তি হচ্ছে।
২০১৫ সালের ২০ ফেব্রæয়ারি, প্রথম আলো : দেশে প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় ছিল ২০-০২-২০১৫ তারিখের পূর্বে ৮২টি এবং সেনাবাহিনীকে আরো ৩টি বিশ্ববিদ্যালয় অনুমোদনসহ মোট প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা-৮৫টি। ১২-০১-২০১৬ তারিখ আরো বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ৬টি অনুমোদন দিয়েছে সরকার। যেমন ঢাকাতে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আছে ৫০টি এবং আরো দুটি যোগ হয়ে হয়েছে এখন ৫২টি আছে ঢাকাতে। মোট বিশ্ববিদ্যালয় ৮৫+৬=৯১টি বিশ্ববিদ্যালয় বেসরকারি আছে বাংলাদেশে।
০৮-০৫-২০১৫ তারিখ প্রথম আলো : সিরাজগঞ্জের শাহজাদপুরে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের নামে ‘‘রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশ’’-এর ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
২০১৫ সালের ২২ মে, প্রথম আলো : ১৪ হাজার কওমি মাদ্রাসায় পড়ছে ১৪ লাখ শিক্ষার্থী। মোট মাদ্রাসার সংখ্যা-১৩ হাজার ৯০২টি কওমি মাদ্রাসা আছে। কোন বিভাগে কতটি কওমি মাদ্রাসা আছে (১) বরিশাল-১০৪০টি (২) চট্টগ্রাম-২,৯৮৪টি (৩) ঢাকা-৪,৫৯৯টি (৪) খুলনা-১,১৫৫টি (৫) রাজশাহী-১,৭০৪টি (৬) রংপুর-১,১৭৬টি ও(৭) সিলেট বিভাগে-১,২৪৬টি মাদ্রাসা আছে। এসব মাদ্রসাগুলোর মধ্যে পুরুষ মাদ্রাসার সংখ্যা-১২,৬৯৩টি এবং মহিলার মাদ্রাসার সংখ্যা-১,২০৯টি। পুরুষ ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা-১০ লাখ ৫৮ হাজার ৬৩৬ জন এবং মেয়ে ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা-৩ লাখ ৩৯ হাজার ৬১৬ জন পড়াশোনা করছে। শিক্ষক আছেন-৭৩,৭৩১ জন এর মধ্যে পুরুষ-৬৬,৯০২ জন এবং মহিলা-৬,৮২৯ জন। ভারতের দারুল উলুম দেওবন্দ মাদ্রাসার আদলে ১৮০০ সালের শেষের দিকে এ দেশে কওমি মাদ্রাসার গোড়া পত্তন হয়। কওম শব্দের অর্থ জাতি। এ সব মাদ্রাসাগুলো ধর্ম ভিত্তিক শিক্ষা দেয়া হয়। ব্যানবেইসের তথ্য।
২০১৫ সালের ১৫ জুন, প্রথম আলো : বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের তথ্য অনুযায়ী দেশে এখন ৩৭টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। শিক্ষক আছেন-১৫(পনের) হাজার। অধ্যাপকের সংখ্যা-৫,০০০(পাঁচ) হাজার। এর মধ্যে সিলেকশন গ্রেড পান ১,২৫০(এক হাজার দুইশত পঁঞ্চাশ) জন। ২০১৫ সালের ২৮ জুলাই, প্রথম আলো : প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে-৮৩টি।
২০১৫ সালের ৩০ জুলাই, প্রথম আলো : বাংলাদেশে কলেজ, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান মিলিয়ে ৮ হাজার ৯৩৩টির মধ্যে ১৩৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য কেউ আবেদন করেনি।
২০১৫ সালের ১১ আগস্ট, প্রথম আলো : ইউজিসির তথ্য অনুযায়ী, মোট আসনের মধ্যে জাতীয় ও উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়সহ ৩৭টি(দুটির কার্যক্রম শুরু হয়নি) ঃ (১) পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে আসনসংখ্যা-৪২ হাজার ৯৮৪ (২) সারকারি-বেসরকারি মেডিক্যালকলেজগুলোতে আসন আছে-৯ হাজার ১১২টি (৩) উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন আছে-৩৪,০০০টি (৪) ফাজিল স্তরের মাদ্রাসায় আসন আছে-৫০,০০০টি (৫) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে অধিভুক্ত ২ হাজার ১৫৪টি কলেজে ¯œাতক(সম্মান) ও ডিগ্রি পাস কোর্সে আসন আছে-৪,৪৪,২০০টি এর মধ্যে ¯œাতক সম্মানে আসন আছে-(১) দুই লাখেরও সামান্য বেশি। (৬) ৮৩টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন আছে-১,০০,০০০টি ও (৭) দুটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন আছে-৫৪৫টি। মোট আসন-৬,৮০,৮৪১টি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন আছে-৭,০০২টি, জাহাঙ্গীনগরে-২,৫০০টি, রাজশ্হাী-৪,০০০টি, চট্টগ্রামে-৪,৬৫০টি, শাহজালাল-১,৪০০টি, ইসলামী-১,৪৬৫টি, খুলনা-১,০৩৭টি ও জগন্নাথে-২,৮৫০টি।
২০১৫ সালের ৬ অক্টোবর, প্রথম আলো : আরো দুটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় নামে। এ দুই বিশ্ববিদ্যালয়ে কোন পোষ্ট সৃষ্টি করতে অনুমোদন লাগবে রাষ্ট্রপতির। সিন্ডিকেট কোন পদ সৃষ্টি করতে পারবে না।
২০১৫ সালের ২৭ অক্টোবর, আমাদের সময় ঃ এমপিও সুবিধাবঞ্চিত ৮ হাজার বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা শুরু ১ নভেম্বর, বার্ষিক পরীক্ষার আগে শিক্ষকদের আন্দোলন-উদ্বিগ্ন ২০ লাখ শিক্ষার্থী।
২০১৫ সালের ২০ নভেম্বর, প্রথম আলো : ২২-১১-২০১৫ তারিখ থেকে প্রাথমিক ও ঈবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীর সংখ্যা-৩২,৫৪,৫১৪ জন। প্রাথমিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী-২৯ লাখ ৪৯ হাজার ৬৩ জন এবং ঈবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী-৩,০৫,৪৫১ জন। ২৯-১১-২০১৫ তারিখ এ পরীক্ষা শেষ হবে।
২০১৬ সালের ২৯ ফেব্রæয়ারি, প্রথম আলো ঃ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড অনুমোদিত এবতেদায়ী, দাখিল ও আলিম স্তরের মাদ্রাসার সংখ্যা ১৬ হাজার ২৮২টি। এর মধ্যে ৩টি সরকারি মাদ্রাসা আছে। চলতি বছরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেট থেকে মাদ্রাসা খাতে ২ হাজার ২৩৬ কোটি ৭৯ লাখ বরাদ্দ করা হয়েছে।
২০১৬ সালের ৭ মার্চ, প্রথম আলো ঃ বাংলাদেশে ৯২টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে। ৩৭টি এ সরকারের আমলে অনুমোদন দেয়া হয়েছে।
২০১৬ সালের ১৭ মে, প্রথম আলো ঃ বৈঠকের কার্যপত্র থেকে জানা যায়, দেশে সর্বমোট ২৬ হাজার ৭৬টি এমপিওভুক্ত এবং ৫ হাজার ২৪২টি এমপিওভুক্তবিহীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান রয়েছে। এমপিওভুক্তির সুপারিশ পাঁচ হাজারের বেশি প্রতিষ্ঠানকে।
২০১৬ সালের ১৯ মে, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক শিক্ষা ৮ম শ্রেণি পর্যন্ত করা হল। গতকাল বুধবার(১৮-০৫-২০১৬ তারিখ) সচিবালয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত সভায় এ বিষয়ে চ’ড়ান্ত সিদ্ধান্ত হয়। শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান এ সিদ্ধান্ত সাংবাদিকদের জানিয়ে বলেন, আজ(১৮-০৫-২০১৬ তারিখ) দেশের শিক্ষাক্ষেত্রে একটি ঐতিহাসিক দিন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক আ.আ.ম.স. আরেফিন সিদ্দিক বলেন, বোর্ডের নাম সংশোধন করে প্রাথমিক, মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড করার পরামর্শ দেন। প্রতি বছর সমাপনী ও জেএসসি পরীক্ষায় ৫০ লাখ নেয়।
২০১৬ সালের ১৯ মে, প্রথম আলো ঃ ৩৩৫টি সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক সম্মেলন।
২০১৬ সালের ৮ জুন, প্রথম আলো ঃ অনুমোদন পেল আরও তিনটি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। আগে ছিল ৯২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়। ৯২+৩=৯৫টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত। ২০০৯ সালের পূর্বে দেশে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ছিল-৫৪টি। শিক্ষমন্ত্রণালয়ের সূত্রমতে, ২০০৯ সাল থেকে এ পর্যন্ত ৪১টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকার।
১৯৯৪ সাল থেকে স্কুলে এস. এস. সি. পরীক্ষার ফলাফল পাঠানোর পাশাপাশি এ পদ্ধতিকে আরও কীভাবে শিক্ষার্থীদের দোরগোড়ায় পৌঁছে দেওয়া যায় তার চেষ্টা অব্যাহত থাকে। ২০০৪ সালে আবারও বুয়েটের সহযোগিতায় ইন্টারনেটে ফলাফল প্রকাশ শুরু হয়। এর পরের বছর থেকে যুক্ত হয় মোবাইল ফোনে ফলাফল প্রকাশ শুরু।
২০০১ সালের ৭ সেপ্টেম্বর, ইত্তেফাক পরিত্রকার রিপোর্ট ঃ ৭টি শিক্ষাবোর্ডের আওতায় ৫ লক্ষ ৭১ হাজার ৯২৩ জন এইস.এস.সি. পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেছে মাত্র ১ লক্ষ ৪৯ হাজার ৩৫৮ জন। ফেলের হার শতকরা ৭৩.৮৯ ভাগ।
২০০২ সালের ৩০ ডিসেম্বর, ইত্তেফাক পত্রিকার রিপোর্ট ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে আগামীকাল মঙ্গলবার ডিগ্রী (পাস ও সাবসিডিয়ারী) পরীক্ষা শুরু ঃ এ পরীক্ষায় ৩,০৪,০০০ (তিন লক্ষ চার হাজার) পরীক্ষার্থী পরীক্ষা দিবে। সারাদেশে ৬১১টি কেন্দ্রে।
২০০৩ সালের ২৭ মার্চ, এস.এস.সি. পরীক্ষা শুরু। এবার পরীক্ষার্থী-১১,৩৪,০৪৯ জন।
২০০৩ সালের ২৯ মে, এইচ.এস.সি. পরীক্ষা শুরু ঃ পরীক্ষার্থীর সংখ্যা-৫.৩(পাঁচ লক্ষ ত্রিশ হাজার), মোট কেন্দ্র-১,৬১৩টি এরমধ্যে ঝুকিপূর্ণ কেন্দ্র-১৬৭টি।
২০০৫ সালের ৯ জুলাই, এস.এস.সি. পরীক্ষার ফল প্রকাশ। গড় পাশের হার ৫৪.১০ ঃ ১৭,২৭৬ জন জিপিএ-৫,ছেলেরা এগিয়ে। ৪০৯টি স্কুল ও মাদ্রাসার একজনও পাশ করেনি।
২০০৫ সালের ২২ আগষ্ট, ইনকিলাব রিপোর্ট ঃ এস. এস. সি’র নম্বরপত্র আটকে রাখলে প্রতিষ্ঠান প্রধানের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা। একাদশ শ্রেণীতে ভর্তি প্রসঙ্গে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের নয়া পরিপত্র।
২০০৬ সালের ৮ জানুয়ারি, স্টাফ রিপোর্টার ঃ ১,২৬০টি ডিগ্রি কলেজ থেকে সারাদেশে মোট পরীক্ষার্থীর সংখ্যা হলো-১,৩২,৪৬৭ জন।
২০০৬ সালের ৯ মার্চ থেকে ৯টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এস.এস.সি.পরীক্ষা শুরু। ২০০৬ সালে এস.এস.সি.পরীক্ষার্থীর সংখ্যা-১০,০০,৫৬৪ জন।
২০০৬ সালের ২৩ জুন, স্টাফ রিপোর্টার ঃ এস.এস.সি. পরীক্ষায় শতভাগ পাস ১৪শ’ স্কুলে এবং ২১৭টি স্কুলের সবাই ফেল।
২০০৭ সালের ২৭ আগষ্ট, এইচ.এস.সি. পরীক্ষায় পাসের গড় হার ৬৫.৬০ ভাগ, ১১,১৪০ জন জিপিএ-৫, শীর্ষে ঢাকা, সর্বনিম্নে বরিশাল বোর্ড। এবার পাশ করেছে-৩,৫৯,০০০ জন। ডিগ্রি ও সম্মান কোর্সে ভর্তির সুযোগ আছে-২,০৫,০০০ জন। ভর্তি হতে পারবে না-১,৫৪,০০০ জন। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে ভর্তি হবে-১০,০০০ হাজার। বর্তমানে দেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় আছে-৩১টি এবং প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় আছে-৫৪টি। আগামী ২০২৬ সালের মধ্যে দেশে আরো-২৮টি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
২০০৮ সালের ১৭ ফেব্রæয়ারি, শিক্ষার্থী কম, পাসের সংখ্যা ৪। ১৮০০ বিদ্যালয়-মাদ্রাসাকে কারণ দর্শাতে বলেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। সরকারী হিসেব মতে এখন প্রাথমিক স্তরে ৯৭ শতাংশ শিক্ষার্থী ভর্তি হচ্ছে, মাধ্যমিক স্তরে এ হার ৪৪ শতাংশ। তবে ন্যাশনাল স্ট্রাটেজি ফর পোভার্টি রিডাকশন (এনএসপিআর) অনুযায়ী ২০১৫ সালের মধ্যে মাধ্যমিক পর্যায়ে শিক্ষার্থী ভর্তির হার ৬৬ শতাংশে উন্নীত করতে হবে।
২০০৮ সালের ২৯ মে, এইচ.এস.সি. ও সমমানের পরীক্ষা শুরু হচ্ছে(২৯-০৫-২০০৮)। এ বছরের এইচএসসি, আলিম এবং এইচএসসি(ব্যবসায় ব্যবস্থাপনা) পরীক্ষায় দেশের ৭,১২০টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ৬,২০,০২০ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়।
২০০৮ সালের ২১ জুন, বিজ্ঞানে শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমছে এবং বিজ্ঞান শিক্ষার্থী কমার তুলনামূলক চিত্র ঃ এইচএসসিতে ২০০১ সালে বিজ্ঞান শাখায় পরীক্ষার্থী ছিল এক লাখ ২৬ হাজার ৩১৫ জন, (২০০৮ সালে) এ বছর বিজ্ঞানে এ সংখ্যা ৯৭ হাজার ৫৭৬ জন। স্নাতক স্তরে ২০০১ সালে বিএসসি পরীক্ষার্থী ছিল ১৯ হাজার ৯০৬ জন, ২০০৮ সালে এ সংখ্যা কমে দাঁড়ায় ১১ হাজার ৭৯০ জন।
২০০৮ সালের ২৭ জুন,স্মরণকালের সেরা ফল। এসএসসিতে ৪১,৯১৭ জিপিএ-৫, সাত বোর্ডে গড় পাস ৭০.৮১ শতাংশ, সর্বোচ্চ পাস ঢাকায় ৭৭.৮১, সর্বনিম্ন সিলেটে ৫৩.৮৮। আর পাসের হার সবচেয়ে বেশি মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডে ৮২.৬ শতাংশ। এসএসসিতে যেভাবে বাড়ছে জিপিএ-৫(মাদ্রাসা ও কারিগরিসহ ৯ বোর্ডের চিত্র)। ২০০৪ সালে ছিল জিপিএ-৫ এর সংখ্যা-৯,৮৮৬ জন। ২০০৫ সালে ছিল জিপিএ-৫ এর সংখ্যা-১৭,২৯৪ জন। ২০০৬ সালে ছিল জিপিএ-৫ এর সংখ্যা-৩০,৪৯০ জন। ২০০৭ সালে ছিল জিপিএ-৫ এর সংখ্যা-৩২,৬৪৬ জন। ২০০৮ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছে-৫২,৫০০ জন।
২০০৮ সালের ৮ সেপ্টেম্বর, দেশের ১,৩৮০টি কলেজের ২,২৪,৬০০ ছাত্র-ছাত্রী ডিগ্রি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে-২০০৭ সালে এবং ফল প্রকাশ ঃ চুড়ান্ত পরীক্ষায় পাসের হার ৫৭ শতাংশ। মোট পাস ১,৮৪,৪৯৯ জন।
২০০৮ সালের ১১ সেপ্টেম্বর, এ বছর সাত শিক্ষা বোর্ডে এইচএসসি পরীক্ষায় মোট চার লাখ ৯৬ হাজার ১৩৯ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। মোট পাস করেছে তিন লাখ ৭১ হাজার ৩৮২ জন। গড় পাসের হার ৭৪ দশমিক ৮৫ শতাংশ, যা গত বছরের তুলনায় প্রায় ১০ শতাংশ বেশি। গত বছর পাসের হার ছিল ৬৪.২৭ শতাংশ। তার আগের বছর ছিল ৬৩.৯২ শতাংশ। এ বছর জিপিএ-৫ পেয়ে ১৯ হাজার ১০৮ জন। এরমধ্যে ছাত্রী আট হাজার ৩৭ জন।
২০০৯ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি, প্রথম আলো ঃ এবার প্রথম এসএসসি পরীক্ষা দিচ্ছে দিনাজপুর শিক্ষা বোর্ড থেকে এবং দিনাজপুর নিয়ে ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ১০ লাখ ৬৩ হাজার ৪৮৪ জন ছাত্রছাত্রী সবচেয়ে বড় এ পাবলিক পরীক্ষায় অংশ নেয়। মোট কেন্দ্রের সংখ্যা ৯২২টি।
২০০৯ সালের ১৬ এপ্রিল, প্রথম আলোঃ এ বছর দেশের আটটি সাধারণ এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডের ছয় লাখ ১৮ হাজার ৩০৮ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষায় অংশ নেবে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫ দশমিক ১৭ শতাংশ ছাত্র এবং ৪৪ দশমিক ৮৩ শতাংশ ছাত্রী। সবচেয়ে বেশি পরীক্ষার্থী ঢাকা বোর্ডে এক লাখ ৫৩ হাজার ৩৯৮ জন এবং সবচেয়ে কম পরীক্ষার্থী সিলেট শিক্ষা বোর্ডে ১৮ হাজার ৩৪৯ জন। এ ছাড়া রাজশাহী বোর্ড থেকে ৭৫ হাজার ৬২৯ জন, কুমিল্লা বোর্ড থেকে ৪১ হাজার ৬৪৪ জন, যশোর বোর্ড থেকে ৭৪ হাজার ৪৮৯ জন, চট্টগ্রাম বোর্ড থেকে ৪১ হাজার ৭৫৪ জন,বরিশাল বোর্ড থেকে ৩০ হাজার ১৫৯ জন এবং দিনাজপুর বোর্ড থেকে ৫৯ হাজার ৪১১ জন। মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড থেকে ৫৯ হাজার ৩৫৪ জন এবং কারিগরি শিক্ষ বোর্ড থেকে ৬৪ হাজার ১২১ জন ছাত্রছাত্রী পরীক্ষা দিচ্ছে। ১০টি বোর্ডে ঝরে পড়ার হার ১৯.১৯ শতাংশ। গত বছর ছিল ২৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ।
২০০৯ সালের ২৭ মে, প্রথম আলো ঃ আট বোর্ডে গড় পাস ৬৭.৪১ শতাংশ; সর্বোচ্চ পাস সিলেটে, সর্বনিম্ন রাজশাহীতে। জিপিএ-৫ এর নতুন নজির। ৫ বছরে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর গড় বৃদ্ধির চিত্র। ২০০৫ সালে-১৫,৬৪৯ জন, ২০০৬ সালে-২৪,৩৮৪ জন, ২০০৭ সালে-২৫,৭৩২ জন, ২০০৮ সালে-৪১,৯১৭ ও ২০০৯ সালে-৪৫,৯৩৪ জন।
একনজরে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষার(২৫-০৭-২০০৯ সালের) ফলাফল ঃ
বোর্ড জিপিএ-৫ মোট পাসের হার
ঢাকা ৯৪৫০ ৭১.৫৩
রাজশাহী ২২২৯ ৭০.৪৭
কুমিল্লা ৬০১ ৬৬.৯৯
যশোর ২০৯৩ ৭৮.৭৭
চট্টগ্রাম ১৪৪৮ ৭৬.৩১
বরিশাল ৫৭৪ ৬৭.২০
সিলেট ৪৩৯ ৭৩.৯৬
দিনাজপুর ১৩৮৮ ৫৫.৯০
মাদ্রাসা বোর্ড ১৮৯৪ ৮৪.১৪
কারিগরি শিক্ষা বোর্ড ২০ ৮০.৭৪
মোট=১০টি বোর্র্ড ২০,১৩৬ ৭২.৭৮*
২০০৯ সালের ১২ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ পঞ্চম শ্রেণীতে সারা দেশে একযোগে সমাপনী পরীক্ষা। একই প্রশ্নে পরীক্ষা। পরীক্ষার্থী হবে ২০ লাখের বেশি। বৃত্তি পরীক্ষা থাকবে না। সমাপনী পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে বৃত্তি। প্রাথমিক স্তরে পাঁচটি শ্রেণীতে সরকারি হিসাবে এখন শিক্ষার্থীর সংখ্যা প্রায় ১ কোটি ৮০ লাখ।
২০০৯ সালের ২৩ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ শিক্ষা বোর্ডগুলোর তথ্য অনুযায়ী, ২০০৯ সালে এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় মোট চার লাখ ৪২ হাজার ৩৮৯ জন শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন। উচ্চশিক্ষায় আসনসংখ্যা ৪ লাখ ৩৫ হাজার ১১২ জন। মেডিকেল আসনসংখ্যা ৭ হাজার। সরকারি ১৭টি মেডিকেল কলেজের আসনসংখ্যা ২,২৫০টি।
২০০৯ সালের ৩০ অক্টোবর, প্রথম আলো ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০০৮ সালের ডিগ্রি (পাস), সাবসিডিয়ারী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষায় এক হাজার ৪১৩টি কলেজের মোট দুই লাখ ৫২ হাজার ৫২৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নেন। তাঁদের মধ্যে এক লাখ ৬৬ হাজার ৩৪ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। শতকরা ৫৯ দশমিক ৫৯ শতাংশ পাস করেছেন।
২০০৯ সালের ২১ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ শিশুদের ‘এসএসসি পরীক্ষা’ আজ শুরু। প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ১৯ লাখ ৮০ হাজার ১৮০ জন শিক্ষার্থী। এদের মধ্যে ছাত্রীর সংখ্যা ১০ লাখ ৭০ হাজার ১৯৬ জন এবং ছাত্র ৯ লাখ ৯ হাজার ৯৮৪ জন। পঞ্চম শ্রেণীর এ পরীক্ষায় ছাত্রীর সংখ্যা এক লাখ ৬০ হাজার ২১২ জন বেশি। ফল প্রকাশ ২০ ডিসেম্বর, ফলাফলের ভিত্তিতে বৃত্তি, মূল্যায়ন ডিভিশন পদ্ধতিতে। এ ফলাফলের ভিত্তিতে ৬ষ্ঠ শ্রেণীতে ভর্তি করা হবে। উপস্থিতির হার ৯২ শতাংশ বা ১৮,২১,৭৬৫.৬ জন। ২০০৯ সালের ২৩ ডিসেম্বর, ইত্তেফাক পত্রিকার রিপোর্ট ঃ ৫ম শ্রেণীর মোট শিক্ষার্থী ১৮,২৩,৪৬৫ জন, উত্তীর্ণ ঃ ১৬,২০,০৫৪ জন, বৃত্তি পাবে ৫০(পঁঞ্চাশ) হাজার। প্রথম বিভাগ পেয়েছে বেশি। প্রাথমিকে ৮৮.৮৪ ভাগ পাস। ১৯৩৭টি স্কুলে কেউ পাস করেনি। ৩৭,২২৫টি বিদ্যালয়ের শত ভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ। মেধা তালিকায় মেয়েরা এগিয়ে। প্রথমিকেই সাড়ে তিন লাখ ঝরে পড়ার অ্রাশোঙ্কা। ২৬-০১-২০১০ তারিখ প্রথম আলোর রিপোর্ট ঃ ৫০ হাজার ৫৩৫ শিক্ষার্থী প্রাথমিক বৃত্তি পেয়েছে। এ বছর ট্যালেন্টপুলে ১৯ হাজার ৯৯৫ জন এবং সাধারণ গ্রেডে ৩০ হাজার ৫৪০ জন।
২০১০ সালের ৪ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ এবার এস. এস. সি ও সমমানের পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছে ১২ লাখ ৩ হাজার ৮৬৪ জন।
২০১০ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি, প্রথম আলো ঃ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করবে ১২ লাখ ৬ হাজার ১৯ জন (১১-০২-২০১০ তারিখ)। এদের মধ্যে ছয় লাখ ২৭ হাজার ৬৭২ জন ছাত্র ও পাঁচ লাখ ৭৮ হাজার ৩৪৭ জন ছাত্রী। ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে ২,০৪৪টি পরীক্ষাকেন্দ্র রয়েছে। এবার ২৬ হাজার ১৯২টি স্কুলের ছাত্রছাত্রী। এবার গত বছরের চেয়ে ১ লাখ ৪২ হাজার ৫৩৫ জন পরীক্ষার্থী বেড়েছে।
২০১০ সালের ৩১ মার্চ, আমাদের সময় ঃ ২০১০ সালের ১ এপ্রিল, এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থীর মোট সংখ্যা ৭,৩৬,৩৭৩ জন। এরমধ্যে ৪,০০,৪৬৪ জন ছাত্র এবং ৩,৩৫,৯০৯ জন ছাত্রী। ১০টি শিক্ষা বোর্ডের ৭,২০২টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্য কেন্দ্র সংখ্যা-২,০৩৭টি।
২০১০ সালের ১৬ মে, প্রথম আলো ঃ আট বোর্ডে গড় পাস ৭৮.১৯ শতাংশ; সর্বোচ্চ পাসের হার ৮৫.৬০ রাজশাহীতে, সর্বনিম্ন সিলেটে। জিপিএ-৫ এর নতুন নজির। ৬ বছরে জিপিএ-৫ পাওয়া শিক্ষার্থীর গড় বৃদ্ধির চিত্র। ২০০৫ সালে-১৫,৬৪৯ জন, ২০০৬ সালে-২৪,৩৮৪ জন, ২০০৭ সালে-২৫,৭৩২ জন, ২০০৮ সালে-৪১,৯১৭, ২০০৯ সালে-৪৫,৯৩৪ ও ২০১০ সালে ৬২,১৩৪ জন। ২০০৯ সালে পরীক্ষার্থী ছিল ৭ লাখ ৯৭ হাজার ৮৯১ জন আর ২০১০ সালে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল ৯ লাখ ১২ হাজার ৫৭৭ জন এবার ৭,১৩,৫৪৪ জন পাশ করেছেন।
২০১০ সালের ৪ জুলাই, প্রথম আলো ঃ ২০০৯ সালের ডিগ্রি পাস পরীক্ষা ৫ জুলাই শুরু। সারা দেশের এক হাজার ৪৩৫টি ডিগ্রি কলেজের বিভিন্ন শাখার দুই লাখ ৬৪ হাজার ৯০১ জন পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছেন। মোট ৫৮৫টি কেন্দ্র স্থাপন করা হয়েছে। মোট পরীক্ষার্থীর মধ্যে বিএ-৯৪ হাজার ৩৯৬ জন, বিএসসি-নয় হাজার ৭৩২ জন, বিএসএস-এক লাখ এক হাজার ৮৭৩ জন, বিবিএস-৫৮ হাজার ১৮৫ জন, বিমিউজ-৭৭ জন এবং স্পোটর্স-৩৯ জন।
২০১০ সালের ১৭ জুলাই, প্রথম আলো ঃ এইচএসসিতে এবার পাসের হার গড় ৭৪.২৮ ভাগ। মোট ২৮,৬৭১ জন জিপিএ-৫ পেয়েছেন। মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডসহ। সর্বোচ্চ পাস সিলেটে, সর্বন্মি দিনাজপুরে। এবার মেয়েরা এগিয়ে।
২০১০ সালের ২৫ আগষ্ট, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা ২৩ নভেম্বর শুরু শেষ হবে ২৯ নভেম্বর, পরীক্ষার্থী ২৫ লাখ।
২০১০ সালের ৭ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো ঃ অষ্টম শ্রেণীর জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও সমমানের পরীক্ষা ৪ নভেম্বর থেকে শুরু। প্রথমবারের মতো সারা দেশে অভিন্ন প্রশ্নপত্রে অনুষ্ঠেয় এ পরীক্ষায় অংশ নেবে ১৫ লাখ ২০ হাজার ৭৩১ জন ভাত্রছাত্রী।
২০১০ সালের ১১ অক্টোবর, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় ডিগ্রী পাস প্রথম বর্ষ পরীক্ষা শুরু। সারা দেশে ১,৪২৬টি ডিগ্রী কলেজের মোট পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে।
২০১০ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ আজ শুরু হচ্ছে অস্টম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, জেএসসি (জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট) ও জেডিসি (জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট) পরীক্ষায় মোট শিক্ষার্থীর সংখ্যা ১৫ লাখ ৫ হাজার ৩৯১ জন। এরমধ্যে জেএসসি পরীক্ষা দেবে ১২ লাখ ৩৩ হাজার ৩৯১ জন। আর জেডিসি পরীক্ষায় অংশ নেবে ২ লাখ ৭২ হাজার জন। মোট ২৭ হাজার ২২১টি প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা এক হাজার ৮০৪টি কেন্দ্রে একযোগে পরীক্ষা দেবে।
২০১০ সালের ২৩ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ ৫ম শ্রেণীর সমাপনী পরীক্ষা আজ শুরু। এবার পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ২৪ লাখ ৮৮ হাজার ১৪৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে। এবার সমাপনী পরীক্ষার মাধ্যমে প্রাথমিক বৃত্তির সংখ্যা আরও ৫ হাজার বাড়িয়ে ৫৫ হাজারে উন্নীত করা হচ্ছে।
২০১০ সালের ২৯ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ। পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি। প্রথম বিভাগে-৪৭.৯৫%, ২য় বিভাগে-৪০.৫১% ও ৩য় বিভাগে ১১.৫৪%। ২১ লাখ ৫৬ হাজার ৭২১ জন শিক্ষার্থী এ পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করেছিল। এ পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৯ লাখ ৪০ হাজার ৩৩১ জন। এর মধ্যে ১৭ লাখ ৯১ হাজার ৬৫১ জন বিভিন্ন বিভাগে পাস করেছে। গত বছর অকৃতকার্য ও অনুপস্থিত মিলিয়ে প্রায় ১৯ শতাংশ শিক্ষার্থী জীবনের প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়।
২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ জেএসসি পরীক্ষায় পাস করেছে ৭১% আর জেডিসি পরীক্ষায় পাস করেছে ৮১%। জেএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে ১১ লাখ ৫২ হাজার ৫৩৬ জন শিক্ষার্থী এরমধ্যে পাস করেছে ৮ লাখ ২২ হাজার ২৭৫ জন (জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন)। জেডিসি পরীক্ষায় ২ লাখ ৪৪ হাজার ৬৩ জন শিক্ষার্থী এরমধ্যে পাস করেছে ১ লাখ ৯৭ হাজার ৭৭২ জন (জিপিএ-৫ পেয়েছে ৫০৪ জন)।
২০১১ সালের ২৬ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ এবার এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার্থী ১৩ লাখ ১৫ হাজার। আগামী ১ ফেব্রæয়ারি, ২০১১ সাল পরীক্ষা শুরু।
২০১১ সালের ২৮ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীন ২০০৯ সালের ডিগ্রি পাস, সাবসিডিয়ারী ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার (প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষ) ফলাফল প্রকাশ। সব বর্ষে পাসের হার ৮৩ দশমিক ১৪ শতাংশ। সারা দেশে দুই লাখ ৬৫ হাজার ৩৭ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। এর মধ্যে দুই লাখ ২০ হাজার ৩৪৭ জন পাস করেছে।
২০১১ সালের ৫ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ ২০১১ সালের উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় ১০টি শিক্ষা বোর্ড থেকে অংশ নিচ্ছে ৭ লাখ ৭৯ হাজার পরীক্ষার্থী।
২০১১ সালের ১৩ মে, প্রথম আলোঃ এসএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮২ দশমিক ৩১ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে-৬২,৭৮৮ জন। গত বছর পেয়েছে-৬২,১৩৪ জন।
২০১১ সালের ২৭ জুলাই, প্রথম আলোঃ এইসএসসি পরীক্ষায় গড় পাসের হার ৭৫ দশমিক ০৮ শতাংশ। জিপিএ-৫ পেয়েছে-৩৯,৭৬৯ জন।
২০১১ সালের ২০ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো ঃ ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১০ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সাটিফিকেট কোর্স পরীক্ষা শুরু হবে। সারাদেশে ৬০৯টি কেন্দ্রে এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। এ পরীক্ষায় প্রায় চার লাখ ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী অংশ নেবেন।
২০১১ সালের ১ অক্টোবর, প্রথম আলো ঃ ২০১১ সালের ২০ অক্টোবর থেকে ডিগ্রি পরীক্ষা শুরু হবে। এ বছর চার লাখ ২৭ হাজার পরীক্ষার্থী অংশ নিবে।
২০১১ সালের ২৯ অক্টোবর, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ ১ নভেম্বর, মঙ্গলবার থেকে ১৮ লাখ ৬২ হাজার ২৮৫ জন শিক্ষার্থী অংশ নিচ্ছে জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষায়। যা গত বছরের তুলনায় তিন লাখ ৪১ হাজার ৫৫৪ জন বেশি।
২০১১ সালের ২৯ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ জেএসসি পরীক্ষার ফল-পাসের হার ঃ ৮২.৬৭ ভাগ। জিপিএ-৫ ঃ ২৯ হাজার ৮৩৮ জন। মাদ্রাসা বোর্ডে পাসের হার ৮৮.৭১ শতাংশ। জিপিএ-৫ মাত্র ১০১৪ জন। জেএসসিতে এবার সারা দেশের ১,৮২৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সব শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। গত বছর এ সংখ্যা ছিল ৮৬৩টি। কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়নি-এমন বিদ্যালয় এবার ১০৭টি, গতবার এমন বিদ্যালয় ছিল ২৭২টি।
২০১১ সালের ২৩ নভেম্বর, ছয় হাজার ১৬৮টি কেন্দ্রে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার্থী ২৬ লাখ ৩৭ হাজার ২৩৫ জন। গতবারের চেয়ে এবার পরীক্ষার্থী বেড়েছে প্রায় দেড় লাখ। গতবার দুই পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২৪ লাখ ৮৮ হাজার ৩২৯ জন। এবার থেকে এ পরীক্ষার ফল গ্রেড পদ্ধতিতে প্রকাশ করা হবে। ২০১১ সালের ২৪ নভেম্বর, প্রথম দিন পরীক্ষায় পৌনে দুই লাখ শিক্ষার্থী অনুপস্থিত।
২০১১ সালের ২৭ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পাসের হার ৯৭.২৬ শতাংশ। ইবতেদায়িতে পাসের হার ৯১ দশমিক ২৮ শতাংশ। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় ২১ লাখ ৮৫ হাজার ৭৪৭ জন শিক্ষার্থী অংশ নেয়। তাদের মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ২১ লাখ ২৫ হাজার ৮৬৯ জন। সারা দেশে এবার ৬৮ হাজার ৬২৯টি বিদ্যালয় থেকে শত ভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। গতবার শত ভাগ পাস করা বিদ্যালয় ছিল ৫১ হাজার ৫৭৬টি। শত ভাগ পাসের বিপরীতে ৩৭১টি বিদ্যালয় থেকে কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ পারেনি। জিপিএ-৫ পেল এক লাখ ৫ হাজার ৬৭৩ জন। মনিপুর হাইস্কুল প্রথম, ভিকারুননিসা দ্বিতীয় এবং আইডিয়াল তৃতীয় স্থানে।
২০১১ সালের ৩০ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাউবি) ২০১০ সালের এস.এস.সি. প্রোগ্রামের প্রথম ওদ্বিতীয় বর্ষের চুড়ান্ত ফল প্রকাশ। পাসের হার ৬২.১৪%। মোট পরীক্ষার্থী ছিল এক লাখ ৬৭ হাজার ৮৯৬ জন। চুড়ান্ত পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী (দ্বিতীয় বর্ষ) ৬২ হাজার ৪৫ জনের মধ্যে একজন ‘এ প্লাশ’ ৯৪৯ জন ‘এ’ পাঁচ হাজার ১৩৪ জন ‘এ’ মাইনাস ১১ হাজার ৯৬১ জন ‘বি’ ১৯ হাজার ৪৭৮ জন ‘সি’ এবং এক হাজার ৩৪ জন শিক্ষার্থী ‘ডি’ পেয়েছে।
২০১২ সালের ৩০ জানুয়ারি, দৈনিক জনকন্ঠ ঃ ১ ফেব্রæয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু-অংশগ্রহণ করবে সাড়ে ১৪ লাখ ২০ হাজর ৫৭ জন। ছাত্র-৭ লাখ ৩৫ হাজার ২২৯ জন এবং ছাত্রী-৬ লাখ ৮৪ হাজার ৮২৮ জন। এবার দুই হাজার ১৮৮ কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২০১২ সালের এসএসসি পরীক্ষায় ২৮ ভাগ শিক্ষার্থী মানে ৩,৯৭,৬১৫ জন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে পারে নাই। এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ইতিহাসে সর্বোচ্ছ। গত বছর পরীক্ষ দিয়েছিল ১৩ লাখ ১৫ হাজার।
২০১২ সালের মাধ্যমিক পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে ৭ মে, পাসের হার ৮৬.৩২%। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৬৫,২৫২ জন। ৩,৩৭৭টি স্কুলের শতভাগ পাশ। মাদ্রাসায় পাসের হার ৮৮.৪৭, কারিগরি বোর্ডে ৮০.৬৯%।
২০১০ সালের ডিগ্রি পরীক্ষার ফল প্রকাশ ৬৭.১৭ শতাংশ। পরীক্ষায় সারা দেশের ৬১৪টি কেন্দ্রে ১ হাজার ৪৮৫টি কলেজের প্রথম, দ্বিতীয় ও তৃতীয় বর্ষ (চূড়ান্ত) এবং সার্টিফিকেট কোর্স মিলিয়ে পরীক্ষার্থী ছিলেন ৪ লাখ ২৬ হাজার ৭৮৯ জন। পাস করেছেন ৩ লাখ ৬৯ হাজার ৩৫৫ জন।
২০১২ সালের ১৯ জুলাই, প্রথম আলো ঃ সারা দেশে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় নয় লাখ ১৭ হাজার ৬৭৩ জন শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ গ্রহণ করে। পাসের হার ৭৬.৫০% আর জিপিএ-৫ পেয়েছে মোট ৫১,৪৬৯ জন। ১০টি বোর্ডের উত্তীর্ণ হার ৭৮ দশমিক ৬৭ ভাগ।
২০১২ সালের ৪ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ জেএসসি পরীক্ষা আজ শুরু। জুনিয়র স্কুল সার্টিফিকেট (জেএসসি) ও জুনিয়র দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষা ১৫ নভেম্বর পর্যন্ত চলবে দেশের দুই হাজার ২৫০টি কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত হবে। সারাদেশে ১৯ লাখ ৮ হাজার ৩৬৫ জন শিক্ষার্থী জেএসসি ও জেডিসি পরীক্ষা দিচ্ছে। আর জেডিসিতে ৩ লাখ ৫৪ হাজার ৭৯০ জন। এরমধ্যে ছাত্রী ১০ লাখ ১১ হাজার ৫০৩ জন এবং ছাত্র ৮ লাখ ৯৬ হাজার ৮৬২ জন।
২০১২ সালের ২৮ ডিসেম্বর, প্রথম আলো ঃ জেএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৮৬ দশমিক ১১ শতাংশ পাস করেছে। জেএসসি পরীক্ষায় পাসের হার ৯৭ দশমিক ৩৫ শতাংশ পাস করেছে।
২০১২ সালের ২১ নভেম্বর, প্রথম আলো ঃ সারা দেশে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী আজ বুধবার (২১-১১-২০১২ তারিখ) শুরু হয়েছে। এই দুই পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ২৯ লাখ ৬৯ হাজার ৩৯৩ জন। প্রাথমিক-২৬ লাখ ৪১ হাজার ৬৭ এবং মাদ্রাসা-৩ লাখ ২৮ হাজার ৩২৬ জন। ২০০৮ সালে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তি হয়েছিল সরকারি এবং বেসরকারি বিদ্যালয়ে ৩৭ লাখ ৮৯ হাজার ২১১ জন শিশু। ৩৭,৮৯,২১১-২৯,৬৯,৩৯৩=০৮,১৯,৮১৮ জন প্রাথমিক ও মাদ্রাসার ছাত্রছাত্রী ঝড়ে গেছে। ২০১৩ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি, প্রথম আলো ঃ প্রথমিকে বৃত্তি পেল ৫৪,৫৩০ শিক্ষার্থী। ঢাকা বিভাগে-১৬ হাজার নয়জন, চট্টগ্রামে ১১ হাজার ২১ জন, রাজশাহীতে সাত হাজার ৬৭৩ জন, খুলনায় ছয় হাজার ১৯৭ জন, রংপুরে পাঁচ হাজার ৯৮৮ জন, সিলেটে তিন হাজার ৮৩৬ জন এবং বরিশাল বিভাগে তিন হাজার ৮০৬ জন বৃত্তি পেয়েছে।
২০১৩ সালের ৩১ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ দেশে ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে এসএসসি পরীক্ষা শুরু ঃ এবার পরীক্ষার্থী ঝরে গেছে এক লাখ ৮৬ হাজার। আগামী ৩ ফেব্রুয়ারি থেকে আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড, মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে শুরু এই তিন পরীক্ষায় মোট পরীক্ষাথীর সংখ্যা ১৩ লাখ তিন হাজার ২০৩ জন, শতকরা ০.৭৭ ভাগ পরীক্ষায় অংশগ্রহণ। গতবার এই সংখ্যা ছিল ১৪ লাখ ২০ হাজার ৫৭ জন। গত বারের চেয়ে এবার এক লাখ ১৬ হাজার ৮৫৪ জন পরীক্ষার্থী কমেছে। এসএসসি পরীক্ষার্থীর সংখ্যা নয় লাখ ৮৯ হাজার ৮১৭ জন। দাখিল দুই লাখ ২৫ হাজার ২৬ জন ও এসএসসি ভোকেশনার ৮৮ হাজার ৩৬০ জন। ১০ বোর্ডে মোট পরীক্ষার্থী মধ্যে ছাত্রসংখ্যা ছয় লাখ ৬৮ হাজার ২৬৮ জন এবং ছাত্রীসংখ্যা ছয় লাখ ৩৪ হাজার ৯৩৫ জন। ১০ বোর্ডে (২০১১-২০১২ শিক্ষাবর্ষ) নিয়মিত শিক্ষার্থী হিসেবে নিবন্ধন করে ১২ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯৯ জন। এর মধ্যে থেকে এবার পরীক্ষা দিচ্ছে ১০ লাখ ৭৮ হাজার ৯৩৬ জন। ঝরে গেছে এক লাখ ৮৬ হাজার ৭৬৩ জন। তবে নিয়মিত ও অনিয়মিত মিলে মোট পরীক্ষার্থী আরো বেশি। ২০১৩ সালে পাস করেছে-১১,৬৯,২৩৪ জন। পাস করেছে-শতকরা ০.৬৯ ভাগ।
২০১৩ সালের ১০ মে, প্রথম আলো ঃ ৯ মে, ২০১৩ তারিখ ঃ স্মরণকালের সেরা ফল ঃ ৮ বোর্ডে পাস ৮৯.৭২% জিপিএ-৫ পেয়েছে ৭৭,৩৮১ জন।
২০১৩ সালের এইচএসসি পরীক্ষাতে সাধারণ বোর্ডগুলি থেকে আট লাখ ১৪ হাজার ৪৬৯ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করেছেন পাঁচ লাখ ৭৯ হাজার ২৯৭ জন। ছাত্রদের পাসের হার-৭০ দশমিক ৬২ ভাগ এবং ছাত্রীদের পাসের হার ৭১ দশমিক ৬৪ ভাগ। পাস করা শিক্ষাথীদের মধ্যে ছাত্রী-দুই লাখ ৯০ হাজার ৯০০ ও ছাত্র-দুই লাখ ৮৮ হাজার ৩৯৭ জন।
২০১৩ সালের ১ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ এইচএসসি পরীক্ষার সময়ে আন্দোলন করবে বিএনপি। উচ্চমাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা হবে সংখ্যা ১০ লাখ ১২ হাজার ৫৮১ জন এরমধ্যে ছেলে-৫ লাখ ৩৫ হাজার ৬৬২ জন এবং মেয়ে-৪ লাখ ৭৬ হাজার ৯১৯ জন। ১০টি শিক্ষাবোর্ডের অধীনে ওই পরীক্ষা শুরু হবে ১ এপ্রিল, ২০১৩। শতকরা ০.৫৯ ভাগ।
২০১৩ সালের ৪ জুলাই, প্রথম আলো ঃ ৩ জুলাই, এইচএসসি-২০১৩ সালের পরীক্ষার ফল প্রকাশ। আট বোর্ডে পাসের হার-৭১.১৩% এবং জিপ্এি-৫ পেয়েছে-৪৬,৭৩৬ জন। (১) ঢাকা বোর্ড পাসের হার-৭৪.০৪%, জিপিএ-৫-২২,৩৪৭ জন, (২) কুমিলা বোর্ড পাসের হার-৬১.২৯%, জিপিএ-২,৩৯০ জন, (৩) রাজশাহী বোর্ড পাসের হার-৭৭.৬৯%, জিপিএ-৫ পেয়েছে-৭,৬৬৬ জন, (৪) যশোর বোর্ড পাসের হার-৬৭.৪৯%, জিপিএ-৫ পেয়েছেন-৪,৭৪০ জন, (৫) চট্টগ্রাম বোর্ড পাসের হার-৬১.২২%, জিপিএ-৫ পেয়েছে-২,৭৭২ জন (৬) বরিশাল বোড পাসের হার-৭১.৬৯%, জিপিএ-৫ পেয়েছে-১,৮৫৩ জন, (৭) সিলেট বোর্ড পাসের হার-৭৯.১৩%, জিপিএ-৫ পেয়েছে-১,৫৩৫ জন ও (৮) দিনাজপুর বোর্ড পাসের হার-৭১.৯৪%, জিপিএ পেয়েছে-৩,৪৩৩ জন। সবচেয়ে খারাপ করেছে চট্টগ্রাম ও কুমিলা বোর্ড। (৯) মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড পাসের হার-৯১.৪৬%, এবং (১০) কারিগরি বোর্ড পাসের হার-৮৫%, জিপিএ-৫ পেয়েছে-৫,৪৬৫ জন। ২০১৩ সালের এইচ.এস-সি. পরীক্ষায় পাস করেছে-৭,৭৬,০০০ জন। পাস করেছে শতকরা-০.৪৬ ভাগ।
২০১৩ সালে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত হয় ২৬ লাখ ৩৯ হাজার ৪৫ জন ছাত্রছাত্রী। তবে পরীক্ষায় অংশ নেয় ২৫ লাখ ১৯ হাজার ৩২ জন। এর মধ্যে পাশ করেছে ২৪ লাখ ৮৩ হাজার ১৪২ জন। শতকরা ১.৪৬ ভাগ পাস করেছে। এরমধ্যে জিপিএ-৫ পেল প্রায় দুই লাখ ৪১ হাজার।
২০১৩ সালে চতুর্থবারের মতো জেএসসি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করে ১৫ লাখ ৪৮ হাজার ৭০০ জন শিক্ষার্থী অংশ নিয়েছিল। এদের মধ্যে পাস করেছে ১৩ লাখ ৮৯ হাজার ৩১৩ জন। শতকরা ০.৮২ ভাগ পাস করেছে। জেএসসি জিপিএ-৫ পেয়েছিল গতবার (২০১২ সালে) ৪৪ হাজার ১৫৮ জন। এবার ২০১৩ সালে জেএসসি জিপিএ-৫ বেড়ে হয়েছে ১ লাখ ৫২ হাজার ৯৯৭ জন।
২০১৪ সালের ৬ ফেব্রুয়ারি, পরীক্ষা শুরু ১০টি বোর্ড থেকে এস.এস.সি. ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে-১৪ লক্ষ ২৬ হাজার ৯২৩ জন ছাত্র-ছাত্রী। শতকরা ০.৮৪ ভাগ পরীক্ষার্থী।
২০১৪ সালের ১৭ মে, এস.এস.সি. পরীক্ষায় পাসের হার ৯১.৩৪ শতাংশ। ১৪ লাখ ২৬ হাজার ৯২৩ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে ১৩ লাখ তিন হাজার ৭৫৭ জন। এক বছরের ব্যবধানেই ৫১ হাজার ৫০ জন জিপিএ-৫ থেকে বেড়ে দাঁড়িয়েছে এক লাখ ৪২ হাজার ৬৬৬ জনে। শতকরা ০.৭৭ ভাগ পাস। বাংলাদেশের উচ্চ বিদ্যালয়গুলোর শতকরা ৩০% ছাত্রী আর শতকরা ১০% ছাত্র উপবৃত্তি পান ।
২০১৪ সালের ৩ এপ্রিল, পরীক্ষা শুরু হবে-১০টি বোর্ড থেকে এইচ.এস-সি. ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে-১১ লক্ষ ৪১ হাজার ৩৭৪ জন ছাত্র-ছাত্রী। মোট দুই হাজার ৩৫২টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৩ সালে ছিল-৮,১০৪টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান থেকে এবার ২০১৪ সালে এবার ৩০১টি বেড়ে হয়েছে-৮,৪০৯টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও ৬৪টি পরীক্ষা কেন্দ্র বেড়েছে। ৮টি সাধারণ বোর্ডে-৯,২৪,১৭১ জন পরীক্ষার্থী, মাদ্রাসা শিক্ষাবোর্ডে-১,০৭,৫৫৭ জন এবং কারিগরি বোর্ডের অধীনে-১,০৪,৯৭৭ জন পরীক্ষার্থ পরীক্ষায় অশগ্রহণ করেছে। শতকরা ০.৬৭ ভাগ পরীক্ষার্থী। এ ছাড়া ঢাকা বোর্ডের ডিআইবিএসে-চার হাজার ৯৭৭ জন। সবচেয়ে বেশি ঢাকা বোর্ডে-৩,৩৮,০০০ আর সবচেয়ে কম বরিশাল বোর্ডে-৫৫ হাজার ৭৪১ জন।
২০১৪ সালের ১৩ আগস্ট, এইচ.এস-সি ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ করেছে। মোট পরীক্ষার্থী ১১,৪১,৩৭৪ জন। পাশের হার ৭৮.৩৩ ভাগ। মোট=৮,৯৪,০৩৮ জন পাস করেছে।
২০১৫ সালের ২২ আগস্ট, মোঃ জাকির হুসেন ওরফে আলমগীরের পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও গবেষণার ফল ঃ ২০১৫ সালে বাংলাদেশের লোকসংখ্যা ১৭(সতের) কোটি। বাংলাদেশে সরকারি ও বেসরকারি প্রাইমারী স্কুল ও যত প্রকার কিন্ডারগার্টেন স্কুল আছে-১,১২,২২৮টি(সরকারি প্রাইমারী-৬৩,৭৬৫টি, বেসরকারি প্রাইমারী-১৮,৪৬৩টি এবং ৪০,০০০টি কিন্ডারগার্টেন স্কুল আছে বাংলাদেশে) তার ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-৩,০০,০০,০০০(তিন কোটি) মানে প্রাইমারী স্কুলে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায়-২,০০,০০,০০০(দুই কোটি) এবং কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১,০০,০০,০০০(এক কোটি)। ইউনিসেফ ও ইউনেসকোর প্রতিবেদন : ৫৬ লাখ শিশু স্কুলের বাইরে। জনসংখ্যার শতকরা ৩.২৯ ভাগ শিশু প্রাইমারী ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলে পড়তে যেতে পারে না। আর শতকরা ১৭.৬৫ ভাগ ছেলে-মেয়ে প্রাইমারী ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলে লেখাপড়া করে। সবাই লেখাপড়া করতে পারলে বাংলাদেশে শতকরা ২১ ভাগ বা ৩,৫৭,০০,০০০(তিন কোটি সাতান্ন লক্ষ) ছেলে-মেয়ে প্রাইমারী ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলে লেখাপড়া করত। এর বাহিরেও ১৪(চৌদ্ধ) হাজার কওমি মাদ্রাসায় ১৪(লক্ষ) ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করে। বাংলাদেশে ২৯,০১২টি সরকারি-বেসরকারি, এমপিওভূক্ত-নন এমপিওভূক্ত উচ্চ বিদ্যালয়, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও মাদ্রাসাগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১,০৭,০০,০০০(এক কোটি সাত লাখ) মানে উচ্চ বিদ্যালয়গুলোতে-৮০,০০,০০০(আশি লাখ), কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-৫,০০,০০০(পাঁচ লাখ) ও উচ্চ মাদ্রাসাগুলোতে-২২,০০,০০০(বাইশ লাখ) । উচ্চ বিদ্যালয় , কারিগরি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও উচ্চ মাদ্রাসাগুলোতে শতকরা ৬.২৯ ভাগ ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করে এবং সবাই যদি লেখাপড়া করার সুযোগ পেত তা’হলে শতকরা ২১ ভাগ বা ৩,৫৭,০০,০০০(তিন কোটি সাতান্ন লক্ষ) ছেলে-মেয়ে লেখাপড়া করত। প্রাইমারী ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলো থেকে শতকরা ১১.৬৫ ভাগ ছেলে-মেয়ে উচ্চ বিদ্যালয়, কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও উচ্চ মাদ্রাসাগুলোতে পড়তে পারে না। এবং ৩.২৯ ভাগ শিশু প্রাইমারী স্কুলে পড়তে যেতে পারে না এবং শতকরা ১৪.৯৪ ভাগ বা ২.৫৫(দুই কোটি পঁঞ্চান্ন লক্ষ) ছেলে-মেয়ে ঝড়ে যায়। ২০১৪ সালে এস.এস.সি. ও সমমান পরীক্ষাথী ছিল-১৪,২৬,৯২৩ জন বা শতকরা ০.৮৪ ভাগ। ২০১৪ সালে এস.এস.সি. ও সমমান পরীক্ষায় ছাত্র-ছাত্রী পাস করেছে-১৩,৩,৭৫৭ জন বা ০.৭৭ ভাগ। প্রায় ৫,৩৫০টি সরকারি ও বেসরকারি কলেজ, এমপিওভূক্ত, নন-এমপিওভূক্ত কলেজ, মাদ্রাসা কলেজগুলো, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং, এগ্রিকালচার ডিপ্লোমা, নাসিং ডিপ্লোমা ও যত প্রকার ডিপ্লোমা আছে এস.এস.সি. পাশের পর এইচ.এস-সি’র ও সমমান পড়ালেখাতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-১২,০০,০০০(বার লাখ) বা প্রথম বর্ষের আসন সংখ্যা। শতকরা ০.৭০ ভাগ লেখাপড়া করে। ২০১৪ সালে উচ্চমাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষার্থীর সংখ্যা-১১ লাখ ৪১ হাজার ৩৭৪ জন শতকরা ০.৬৭ ভাগ ছাত্র-ছাত্রী এবং পাস করেছে-৮,৯৪,০৩৮(আট লক্ষ চুরানব্বই হাজার আটত্রিশ)-শতকরা ০.৫২ ভাগ পাস। (১) ৩৪টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রথম বর্ষে ভর্তির আসনসংখ্যা-৩৬,৫০০ হাজার (২) ৭৭টি প্রইিভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে প্রথম বর্ষে ভর্তির আসন সংখ্যা-৭৫,০০০ হাজার (৩) জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা-৪,২০,৯০০ (৪) উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে আসন সংখ্যা-৫৭,৮৫৮টি=মোট=৫,৯০,২৫৮টি আসন এবং মেডিক্যাল কলেজসহ উচ্চ শিক্ষায় প্রথম বর্ষের আসন সংখ্যা-৫,৯৭,৫৪৩(পাঁচ লক্ষ সাতানব্বই হাজার পাঁচশত তেতাল্লিশ) শতকরা ০.৩৫ ভাগ ছেলে-মেয়ে ভর্তি হয়ে লেখাপড়া করতে পারে ২০১৩ সাল পর্যন্ত। ঝড়ে যায় প্রায় দুই লাখ ছেলে-মেয়ে বা শতকরা ০.১২ ভাগ। সরকারী ও বেসরকারি ডিগ্রী কলেজ, পাবলিক ও প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে, মেডিকেল কলেজ, ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ, এগ্রিকালচারাল কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে , বি.এ., বি.এস-সি., বি.কম, বিবিএ., এম.বি.এ., সি.এ., সম্মান, মাস্টার ডিগ্রী, এমবিবিএস, বি.এস-সি.(ইঞ্জিনিয়ারিং), বি.এ.জি., এম.এ.জি. ও যত প্রকার গ্র্যাজুয়েশন ও মাস্টারর্স ডিগ্রী, এম.ফিল. ও পিএইচডি ডিগ্রীসহ বাংলাদেশ মঞ্জুরী কমিশনের ২০১২ সালের বার্ষিক বিবরণীতে আছে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা প্রায়-২০,০০,০০০(বিশ লাখ)। ৪ বছরে উচ্চ শিক্ষায় ২০,০০,০০০(বিশ লক্ষ) বছরে গড়ে ৫,০০,০০০(পাঁচ) লক্ষ ছেলেমেয়ে লেখাপড়া করে। এ চিত্র বাংলাদেশের লেখাপড়ার। বাংলাদেশে শিক্ষার হার শতকরা ৩০ ভাগ। এর বেশি হবে না। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার মানুষের জন্য এ অংশটি: ২০১৪ সালে বাংলাদেশের লোকসংখ্যার ৪৮৬ ভাগের এক ভাগ লোক বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় বাস করে-৩,৫০,০০০(তিন লক্ষ পঁঞ্চাশ হাজার) মানুষ। ২০১৪ সালে বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় ১৩১টি, ৪টি বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং কিন্ডারগার্টেন আছে-৫৩টি। প্রাইমারী এবং কিন্ডারগার্টেন স্কুলগুলোতে ছাত্র-ছাত্রীর সংখ্যা-৪৮,২০০(আটচল্লিশ হাজার দুইশত)। বাঞ্ছারামপুর উপজেলার কতভাগ ছেলে-মেয়ে প্রাইমারী ও কিন্ডারগার্টেন স্কুলে লেখাপড়ে করে শতকরা ১৩.৭৭ ভাগ এবং স্কুলে যেতে পারে না শতকরা ৩.৩০ ভাগ ছেলে-মেয়ে। বাংলাদেশের লোকসংখ্যার হিসাবে ৪৮৬ ভাগ লোক বাঞ্ছারামপুর উপজেলার গ্রামগুলোতে বাস করে। সে হিসাবে বাঞ্ছারামপুর উপজেলার প্রাইমারী ও কির্ন্ডাগাটেন স্কুলে লেখাপড়া করার কথা ছিল-৬১,৭২৮ জন বা শতকরা ১৭.৬৫ ভাগ ছাত্র-ছাত্রী। বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় বাংলাদেশের জাতীয় গড় থেকে কম ছেলে মেয়ে লেখাপড়া করে-শতকরা ৩.৮৮ ভাগ। এ থানায় মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কয়টি-৩৮টি(১টি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসাসহ)। বাঞ্ছারামপুর উপজেলায় শিক্ষার হার শতকরা কতভাগ ২৫ ভাগ। স্বাক্ষরতার হার কতভাগ শতকরা ৬০ ভাগ। আর একটি নতুন পরিসংখ্যান দেয়া হলো : দিনাজপুর জেলায় জাতীয় সংসদের আসন সংখ্যা ৬টি এবং ব্রাম্মণবাড়িয়া জেলায়ও জাতীয় সংসদের আসন সংখ্যা ৬টি আছে। কিন্তু স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা আছে দিনাজপুর জেলায়-১,০৭৫টি এবং ব্রাম্মণবাড়িয়া জেলায় আছে-৩৬৪টি। আর ঠাকুরগাঁও জেলার ঠাকুরগাঁও উপজেলায়-স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা আছে-২১৭টি এবং যশোর জেলার মনিরামপুর উপজেলায়-স্কুল, কলেজ ও মাদ্রাসা আছে-২০৩টি। আর বাংলাদেশে এমনও উপজেলা আছে প্রায় ২৫টি গার্লস স্কুল আছে।
২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, প্রথম আলো : সমাপনী মোট পরীক্ষার্থী ২৬ লাখ ৯৩ হাজার ৭৮১ জন। পাসের হার ৯৭.৯২%। মোট পাস করেছে-২৬,৩৭,৭৫০ জন। শীর্ষে বরিশাল-৯৮.৭১% আর পিছিয়ে সিলেট-৯৪.৯৫%।
২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, প্রথম আলো : জেএসসি মোট পরীক্ষার্থী ১৭ লাখ ২৯ হাজার ৯৩১ জন। পাসের হার ৮৯.৮৫%। মোট পাস করেছে-১৫,৫৪,৩৪৩ জন। শীর্ষে বরিশাল-৯৭.৯২% আর পিছিয়ে চট্টগ্রাম-৮৪.২৯%।
২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, প্রথম আলো : ইবতেদায়িতে পাসের হার ৯৫.৯৮%। মোট পরীক্ষার্থী ছিল-২,৬৫,৯৭৪ জন। মোট পাস-২,৫৫,২৮২ জন।
২০১৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর, প্রথম আলো : জেডিসিতে মোট পরীক্ষার্থী ৩,১১,৫৪০ জন। পাসের হার-৯৩.৫০%। পাস করেছে-২,৯১,৩০৫ জন।
২০১৫ সালের ৫ জানুয়ারি, পরীক্ষা শুরু ১০টি বোর্ড থেকে এস.এস.সি. ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে-১৪ লক্ষ ২৬ হাজার ৯২৩ জন ছাত্র-ছাত্রী।
২০১৫ সালের ৩০ মে, এস.এস.সি. ও সমমানের পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে-পাশের হার ৮৬.৭২ ভাগ। মোট পাস করেছে-১২,৩৭,৪২৮ জন। এর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে-৯৩,৬৩১ জন। ছাত্ররা পাস করেছে-৮৭.১৬ ভাগ আর ছাত্রীরা পাস করেছে-৮৬.২৮ ভাগ। সবচেয়ে বেশি রাজশাহী বোর্ড-৯৪.৯৭ ভাগ এবং সবচেয়ে কম পাসের হার-সিলেট বোর্ড-৮১.৮২ ভাগ। দাখিলে পাসের হার-৯০.২০ ভাগ আর ভোকেশনালে পাসের হার-৮৩.০১ ভাগ।
২০১৫ সালের ২৩ জুন, প্রথম আলো : ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষে একাদশ ও সমমান কোর্সে ভর্তি-ইচ্ছুক শিক্ষার্থী-১১ লাখ ৫৬ হাজার শিক্ষার্থী আবেদন করেছে।
২০১৫ সালের ১৫ জানুয়ারি, প্রথম আলো : জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা সপ্তাহ উদ্বোধনকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন : উপবৃত্তির সুবিধাভোগীর সংখ্যা-৭৮ লাখ ৭০ হাজার ১২৯ জনে উন্নীত করা হয়েছে বা ৪০% ভাগ। এর সঙ্গে ৯৬টি দারিদ্রপীড়িত উপজেলার ২৯ লাখ।
২০১৫ সালের ১ এপ্রিল, পরীক্ষা শুরু হবে-১০টি বোর্ড থেকে এইচ.এস-সি. ও সমমান পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে-১০ লক্ষ ৬১ হাজার ৬১৪ জন ছাত্র-ছাত্রী। মোট দুই হাজার ৩৫২টি কেন্দ্রে পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। ২০১৪ সাল থেকে এবার ৬৭ হাজার ৪৯০ জন কম পরীক্ষার্থী।
২০১৫ সালের ১০ আগস্ট, বাংলাদেশ প্রতিদিন : ০৯-০৮-২০১৫ তারিখ এইচ.এস-সি. ও সমমান পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে। ১০টি শিক্ষাবোর্ডে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেছে-১০ লক্ষ ৬১ হাজার ৬১৪ জন ছাত্র-ছাত্রী। ৬৯.৬০% পাস। পাস করেছে-৭ লাখ ৩৮ হাজার ৮৭২ জন ছাত্র-ছাত্রী। ২০১৫ সালে জিপিএ-৫ পেয়েছে-৪২ হাজার ৮৯৪ জন। এইচ.এস-সি.তে পাস করেছেন-৫ লাখ ৭৭ হাজার ৮৭ জন এবং এইচ.এস-সি.তে জিপিএ-৫ পেয়েছেন-৩৪,৭২১ জন। বিজ্ঞানে জিপিএ-৫ পেয়েছেন ২৬,৫৫৬ জন।
২০১৫ সালের ২১ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো : জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে ২০১৩ সালের ডিগ্রি (পাস) ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষার ফল আজ সোমবার ২১-০৯-২০১৫ তারিখ প্রকাশ করা হবে। ১,৬৮১টি কলেজের মোট ৫ লাখ ৩২ হাজার ৭৯ জন পরীক্ষার্থী এ পরীক্ষায় অংশ নেন।
২০১৫ সালের ২২ সেপ্টেম্বর, প্রথম আলো : ডিগ্রি (পাস) পরীক্ষায় পাস ৭১ দশমিক ৪৯ শতাংশ। এবার ডিগ্রির চুড়ান্ত পরীক্ষায় ১ লাখ ৫১ হাজার ৫৭৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছেন ১ লাখ ৮ হাজার ৩৫৭ জন। এর মধ্যে প্রথম বিভাগ-৮ হাজার ৭৫১ জন, দ্বিতীয় বিভাগ-৮২ হাজার ১৮ জন এবং তৃতীয় বিভাগ-১৭ হাজার ৪৪০ জন, পাস ডিগ্রী-১৪৮ জন।
২০১৬ সালের ১ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ সংবাদ সম্মেলনে বলেন, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় মোট পরীক্ষার্থী ছিল-২৮ লাখ ৩৯ হাজার ২৩৮ জন। এদের মধ্যে পাস করেন-২৭ লাখ ৯৭ হাজার ২৭৪ জন। এদের মধ্যে ১২ লাখ ৭৭ হাজার ১৪৬ জন ছাত্র এবং ১৫ লাখ ২০ হাজার ১২৮ জন ছাত্রী। গড় পাসের হার ৯৮ দশমিক ৫২ শতাংশ।
আবার জেএসসিতে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ছিল-১৯ লাখ ২৯ হাজার ৯৯ জন। এর মধ্যে পাস করেছে-১৭ লাখ ৮০ হাজার ৭৭০ জন। গড় পাসের হার ৯২ দশমিক ৩১ শতাংশ।
জেডিসিতে পরীক্ষার্থী ছিল-৩ লাখ ৪৩ হাজার ১৯০ জন। পাস করেছে-৩ লাখ ১৭ হাজার ৩১২ জন। গড় পাসের হার ৯৫ দশমিক ১৩ শতাংশ।
২০১৬ সালের ২০ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ প্রাথমিক বৃত্তি পেল প্রায় সাড়ে ৮২ হাজার শিক্ষার্থী।
২০১৬ সালের ২৬ জানুয়ারি, প্রথম আলো ঃ আগামী ১ ফেব্রæয়ারি, শুরু এস.এস.সি. পরীক্ষা। এবার ৩ হাজার ২০৩টি কেন্দ্রে পরীক্ষা হবে। মোট পরীক্ষার্থী ১৬ লাখ ৫১ হাজার ৫২৩ জন পরীক্ষার্থী। এবার এস.এস.সি.তে ছাত্রীসংখ্যা ১৯ হাজার ২৬০ জন বেশি। এ ছাড়া বিজ্ঞানে গত বছরের চেয়ে ৫৬ হাজার ২৮৬ জন বেড়েছে। ্এবার বিজ্ঞানে পরীক্ষার্থী ৩ লাখ ৭৭ হাজার ৯১৭ জন।
২০১৬ সালের ১২ মে,(১১-০৫-২০১৬) প্রথম আলো ঃ এস.এস.সি. পরীক্ষা পাসের হার ৮৮.৭০ ভাগ। জিপিএ-৫ পেয়েছে ৯৬,৭৬৯ জন। সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, এবার মাদ্রাসা, কারিগরিসহ ১০টি বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৮.২৯ ভাগ। মোট পাসের সংখ্যা-১৪,৫৮,১৩০ জন। ১০টি বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১ লাখ ৯ হাজার ৭৬১ জন। গতবার পেয়েছিল ১ লাখ ১১ হাজার ৯০১ জন। এর মধ্যে মাদ্রাসা ও কারিগরি বোর্ডে জিপিএ-৫ পেয়েছেন-১২,৯৯২ জন। ৮টি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এবার এসএসসিতে পরীক্ষা দিয়েছিল-১৩ লাখ ২৮৪ জন পরীক্ষার্থী। এর মধ্যে পাস করেছে ১১ লাখ ৫৩ হাজার ৩৬৩ জন।নস
২০১৬ সালের ৬ মার্চ, প্রথম আলো ঃ ২০১৪ সালের ডিগ্রি পাস ও সার্টিফিকেট কোর্স পরীক্ষা ২০১৬ সালের ৬ মার্চ শুরু। মোট পরীক্ষার্থী ৩ লাখ ৬৯ হাজার ১৭২ জন পরীক্ষার্থী ১ হাজার ৬৭৮টি কলেজের ৬৮৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষা নিচ্ছেন।
২০১৬ সালের ১ এপ্রিল, প্রথম আলো ঃ এইচ.এস-সি. ও সমমানের পরীক্ষা শুরু রোববার(০৩-০৪-২০১৬ তারিখ ৮টি সাধারণ বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরিসহ মোট ১০টি শিক্ষা বোর্ড থেকে ১২ লাখ ১৮ হাজার ৬২৮ জন পরীক্ষার্থী অংশ নেবে।
২০১৬ সালের ১৭ মে, প্রথম আলো ঃ আজ শুরু মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষায় ১৩১টি কলেজের ১১৪টি কেন্দ্রে পরীক্ষার্থীর সংখ্যা ১ লাখ ৯৬ হাজার ৫৬২ জন। ৩১টি বিষয়ে পরীক্ষা দিবে।